উত্তর-দক্ষিণ ২৪ পরগনা |
অভ্যাসে ভোট দিতে ফেরা, বদল আসতে দেখেননি ওঁরা |
|
নির্মল বসু, বসিরহাট: রোজগারপাতি ছেড়ে মাস পয়লা থেকে হিঙ্গলগঞ্জের সাহেবখালির বাড়িতে পড়ে আছেন স্বপন মণ্ডল। রাজমিস্ত্রির কাজ করেন পুদুচেরিতে। বললেন, “গ্রামে কাজ কোথায়? আয়লার পরে তো অবস্থা আরও খারাপ। সেই সময় থেকেই ভিন্-রাজ্যে পড়ে আছি কাজের খোঁজে।”গ্রামে ফিরলেন কেন? জবাব, “ভোট দিতে এসেছিলাম। ভোট পিছনোয় আর ফিরিনি। ভাবলাম, এসেছি যখন, ভোটটা দিয়ে যাই।” |
|
ভয় কাটিয়ে স্বস্তিও ফিরল টুম্পাদের সঙ্গে |
শমীক ঘোষ, কলকাতা: ভয়টা কাটল অবশেষে। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল কামদুনি। গ্রামের মেয়েকে ধর্ষণ করে খুন এবং তার পরবর্তী একাধিক ঘটনার জেরে গত প্রায় এক মাস ধরে যেন একটা দমবন্ধ করা আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটিয়েছে কামদুনি। দিল্লিতে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করে মঙ্গলবার দুপুরে টুম্পা, মৌসুমীরা ফিরতেই গোটা গ্রামের পরিবেশ বদলে গেল এক লহমায়। |
|
|
মানুষের ক্ষোভের মুখে সব দল |
|
টুকরো খবর |
|
|
বাইকবাহিনী নিয়ে হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞার পরেও মঙ্গলবার বসিরহাটে মন্ত্রী
মদন মিত্রের প্রচার মিছিলে দেখা গিয়েছে একাধিক বাইক। ছবি: নির্মল বসু। |
|
হাওড়া-হুগলি |
জমানা গিয়েছে,
তবু জেদ যায়নি বাহাদুরের |
নুরুল আবসার, বাগনান: তিনিই ‘শেষ মুঘল’।
সর্বহারার দলে আছেন বটে, কিন্তু অবস্থাটা তাঁর অবিকল বাহাদুর শাহ জাফরের মতোই। দুয়ারে দাঁড়িয়ে প্রবল ক্ষমতাশালী ‘ভিনদেশি’, এ দিকে বিপদ বুঝে সুদিনের সঙ্গীরা পগার পার। অলিতে-গলিতে যখন নকশাল বারুদের ধোঁয়া, সেই ১৯৭০ সালে সিপিএমের পার্টি সদস্য হয়েছিলেন শেখ খান বাহাদুর। |
|
উলুবেড়িয়ায় গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে দীর্ণ তৃণমূলের ঘরে সিঁধ কাটতে তত্পর বিরোধীপক্ষ |
অভীক বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: দলের শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশ যাই থাকুক না কেন, আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ছায়া তাড়া করছে তৃণমূলকে। তারই প্রমাণ পাওয়া গেল উলুবেড়িয়া-১ ব্লকের কুলগাছিয়ার চণ্ডীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে। দলের নির্দেশ রয়েছে, সমস্ত দ্বন্দ্ব ভুলে দলীয় প্রার্থীর জন্য একজোট হয়ে লড়াইয়ের। কিন্তু তা নির্দেশের আকারেই থেকে গিয়েছে। |
|
|
টুকরো খবর |
|
|
আরামবাগ গার্লস কলেজে কন্ট্রোল রুমের সামনে বসেছে সিসি টিভি। মঙ্গলবার ছবিটি তুলেছেন মোহন দাস। |
|
|