কলঙ্কমুক্ত ম্যাচের আকাশেও
সেই বিতর্কের ছায়া
|
রতন চক্রবর্তী, কলকাতা: কলঙ্কমুক্ত হলেও বিতর্কমুক্ত হল না ‘অন্য ডার্বি’! রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে এ বারও উত্তপ্ত হয়েছে গ্যালারি। তবে দু’হাজার পুলিশ আর নিরাপত্তারক্ষীর কড়া চোখ এড়িয়ে কোনম ঢিল পড়েনি মাঠে। পড়েনি জলের বোতল। সবুজ-মেরুন, লাল-হলুদ পতাকা উড়েছে অবাধে। আবির না উড়লেও বেজেছে ব্যান্ড। দু’মাস আগের কলঙ্কিত ডার্বির রেশ কিন্তু ছিল পুরোমাত্রায়। তা নিয়ে প্রতিপক্ষ গ্যালারিকে লক্ষ্য করে টিকা-টিপ্পনিও জারি ছিল। |
|
|
পেনাল্টিটা ছিল না,
তবু দু’গোল দিতে
পারত ওডাফারা
চুনী গোস্বামী: ৯ ডিসেম্বর,কলকাতা ফুটবলের কলঙ্কময় এক দিন দেখেছিলাম। ৯ ফেব্রুয়ারি, কলকাতা
ফুটবলের দুই সেরা কোচের মস্তিষ্ক-যুদ্ধ দেখে রাখলাম!মাঝে শুধু দু’টো মাস। ভাবতে পারিনি বড় ম্যাচের
প্রেক্ষাপটে এত অদলবদল ঘটে যেতে পারে। এত দিন জানতাম, বড় ম্যাচ মানে ‘প্রেশার’ ম্যাচ। যেখানে
ফুটবলারদের চাপের তপ্ত কড়াইয়ে বসিয়ে দেওয়া হয়। ভাবতে পারিনি, সেখানে অহেতুক
হাতাহাতি, গুঁতোগুতি থাকবে না। থাকবে সুন্দর, পরিচ্ছন্ন ফুটবল। |
|
‘এ বার তো আমি ছিলাম না, তা হলে বিতর্ক কেন’
|
|
দেবাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: তিপ্পান্ন মিনিটে ইস্টবেঙ্গল বক্সে টোলগের শট যখন ওপারার হাতে লাগল, তখন তিনি যুবভারতী থেকে ১৯২৪ কিমি দূরে। আমদাবাদের মাঠে। সিটি পুলিশ টিমের জার্সি গায়ে স্টপারে দলের রক্ষণ আগলাচ্ছেন। টোলগেরা যখন ম্যাচ শেষে ড্রেসিংরুমে তখন তিনিও জিরোচ্ছিলেন ঘরোয়া লিগের খেলায় সেন্ট্রাল স্পোর্টসকে ১২-১ গোলে হারানোর তৃপ্তি নিয়ে। ল্যাপটপ খুলে সবে মাত্র জানতে পেরেছেন কলকাতায় ডার্বি ম্যাচ ড্র। সেখানেও পেনাল্টি দেওয়া নিয়ে বিতর্ক। |
|
|
|
পরের ডেভিস
টাইয়ে খেলবেন
বিদ্রোহীরা |
|
|
|
|
বয়স ভাঁড়িয়ে সিএবি-র কড়া শাস্তির মুখে ক্রিকেটার |
|
টুকরো খবর |
|
|