শব্দবাজির তাণ্ডবে কোজাগরীতে
আতঙ্কের রাত জাগল হাবরা |
নিজস্ব সংবাদদাতা, হাবরা: দীপাবলির আগেই শব্দবাজির তাণ্ডবে আতঙ্কে কোজাগরীর রাত কাটালেন হাবরার মানুষ। এলাকার মানুষের অভিযোগ, তাঁরা এতটাই আতঙ্কিত ছিলেন যে নিতান্ত প্রয়োজন ছাড়া অনেকেই সন্ধের পর আর বাড়ি থেকে বের হননি। অবশ্য এই সমস্যা এই প্রথম নয়। প্রতিবারই হাবরার মানুষ লক্ষ্মীপুজোর রাতে দীপাবলির মতো শব্দবাজির তাণ্ডবে অতিষ্ট হন। তাঁদের অভিযোগ, সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অবাধে শব্দবাজি ফাটলেও তা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ-প্রশাসন একেবারেই ব্যর্থ। |
|
গাড়ির ব্যবস্থা নেই, সাফাই হচ্ছে না নর্দমা-রাস্তা |
নিজস্ব সংবাদদাতা, বাঁকুড়া: পুজোর আগে পদ্ধতি মেনে শহর পরিষ্কারের কাজ হয়নি। ফলে বাঁকুড়া শহরের কোথাও নালা উপচে বইছে জল, কোথাও আবার রাস্তার পাশে ঘাসের জঙ্গল। স্বভাবতই ক্ষুব্ধ শহরবাসী থেকে শুরু করে কাউন্সিলরদের একাংশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পুজোর আগে সাফাই কাজ করতে প্রতিটি ওয়ার্ডের জন্য টাকা বরাদ্দ করেছিল পুরসভা। কিন্তু অন্যান্য বছর আবর্জনা ওয়ার্ডের বাইরে নিয়ে ফেলার জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা হয় পুরসভার তরফ থেকে। |
 |
|
পুজোর ‘ক্ষত’ দুই শহরের মাঠ-পুকুরে |
 |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: পুজো শেষ হয়েছে। মিটেছে প্রতিমা বিসর্জন-পর্ব। তবে এখনও পুরনো চেহারায় ফেরেনি মেদিনীপুর-খড়্গপুর, দুই শহরের একাংশ পুজোর মাঠ। যত্রতত্র আজর্বনা জমে রয়েছে। পুকুরেরও একই অবস্থা। ফলে জল দূষণের আশঙ্কাও রয়েছে। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ দুই শহরের বাসিন্দারা। যে সব মাঠে পুজো হয়, সেগুলি এলাকার ছেলেমেয়েদের খেলাধুলোর জায়গা। অনেক মাঠে স্থানীয়রা প্রাতর্ভ্রমণও করেন। আবর্জনা জমে থাকায় সমস্যায় পড়তে হচ্ছে সকলকেই। |
|
সঙ্গী জখম, পথ আটকে
প্রতিবাদ হনুমান দলের |
ফরাক্কাকে দূষণমুক্ত করতে
উদ্যোগী হয়েছে এনটিপিসি |
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
|