লর্ডসে ‘কপিল’ হতে চান ধোনির শহরের মেয়ে |
|
কৌশিক দাশ, কলকাতা: অগ্নিকন্যা ও এক অর্জুন।
ঝোড়ো হাওয়া বইছে, সবুজ ঘাসের উপর নেমে আসছে বৃষ্টির ফোঁটা। ৭০ মিটার দূরের ‘টার্গেট’টা কারও কারও সামনে আবছা হয়ে আসছে। কিন্তু তাঁদের কাছে নয়। ধনুক থেকে ছিটকে বেরোনো প্রতিটা তিরেই যেন লেখা থাকছে একটা ঠিকানা: অলিম্পিক পদক।
ঘাসের উপর দিয়ে হেঁটে আসছিল দুটো চেহারা। এক জন ছোটখাটো, ছিপছিপে, শ্যামবর্ণা। অন্য জন লম্বা, দোহারা, এলো চুল। |
|
‘ফেডেরারের মধ্যে নিজেকে দেখতে পাই’ |
সব্যসাচী সরকার, কলকাতা: একদিনের ঝটিকা সফর। বিকেলে রাজ্য সরকারের সংবর্ধনা ও রাতে নৈশভোজ। এরই ফাঁকে সময় করে বৃহস্পতিবার সন্ধেয় দক্ষিণ কলকাতার বালিগঞ্জ প্লেসে দিব্যেন্দু বড়ুয়ার দাবা অ্যাকাডেমিতে গেলেন পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বিশ্বনাথন আনন্দ। সেখানে বসে আনন্দবাজারকে একান্ত সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে উঠে এল কাসপারভ থেকে লি-হেশ, এমনকী ইউরো কাপও। |
|
|
অষ্টমীপুজোর ভিড়
আনন্দকে ঘিরে |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: ঐকান্তিক ইচ্ছে ও আয়োজনে হয়তো ত্রুটি ছিল না, কিন্তু স্রেফ সুষ্ঠু পরিকল্পনার অভাব ও চূড়ান্ত অপেশাদারিত্বের জন্য বৃহস্পতিবার সর্বাঙ্গসুন্দর হতে পারল না ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে আয়োজিত বিশ্বনাথন আনন্দের সংবর্ধনা সভা। পাঁচ লাখ টাকার চেক, রসগোল্লার হাঁড়ি, ঝকমকে স্মারক, সবই ছিল। ছিলেন রাজ্যের নামীদামি সব ক্রীড়াবিদ এবং সরকারের তরফে একঝাঁক মন্ত্রী। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মঞ্চে বসা আনন্দকে ফোন করেন উত্তরবঙ্গ থেকে। |
|
‘পুরনো সম্মান কে ফেরাবে’ |
|
|
পিঙ্কির সঙ্গে ‘অন্যায়’
ব্যবহার, দোষারোপ
রাজ্যকেও |
|
আরসিবি ক্রিকেটারদের টাকা না পাওয়া নিয়ে নতুন বিতর্ক |
|
মোহনবাগানে
নেমেই দু’গোল
টোলগের |
|
|
লন্ডন থেকে খালি হাতে ফিরব না, বলছেন মহেশ |
|
টুকরো খবর |
|
|