শুধু কয়েক জনের বিরুদ্ধে কেন
কড়া রাজ্য, প্রশ্ন কোর্টের |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: যে চার কর্তা প্রতি শনিবার বৈঠকে বসে হাসপাতালের নীতি নির্ধারণ করতেন, তাঁদের তিন জনই জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। তাঁদের জামিনের ক্ষেত্রে সরকার তেমন বিরোধিতা করেনি। কিন্তু হাসপাতালের পরিচালন বোর্ডের অন্য সদস্যদের হেফাজতে রাখতে রাজ্য এত সক্রিয় কেন, সোমবার কলকাতা হাইকোর্টে সেই প্রশ্ন উঠল। প্রশ্ন তুললেন বিচারপতি স্বয়ং। এ দিন আমরির পরিচালন বোর্ডের দুই সদস্য রাধেশ্যাম গোয়েন্কা এবং প্রশান্ত গোয়েন্কার জামিনের আবেদন নিয়ে শুনানি হয় বিচারপতি অসীম রায় ও বিচারপতি অসীম রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে (দুই বিচারপতির একই নাম)। |
|
যক্ষ্মায় আক্রান্ত মা, হাসপাতালে এক শয্যায় শিশুও |
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: এক দিকে বাড়ির লোকের সংক্রমণের ভয়, অন্য দিকে সরকারি বিধির গেরো। দুইয়ের টানাপোড়েনে যক্ষ্মা হাসপাতালে রোগীদের মাঝখানে রোগ সংক্রমণের প্রবল আশঙ্কা নিয়ে পড়ে রয়েছে পাঁচ দিনের এক শিশু! মায়ের ওষুধ-প্রতিরোধী যক্ষ্মা (মাল্টি ড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট বা এমডিআর যক্ষ্মা) হয়েছে। অর্থাৎ, যক্ষ্মার প্রচলিত ওষুধ তাঁর দেহে কাজ করছে না। সংক্রমণের ভয়ে তাই পূর্ণগর্ভা অবস্থাতেই ক্যানিংয়ের বাসিন্দা পূর্ণিমা পাল নামে বছর পঁচিশের ওই মহিলাকে বাড়ির লোক ফেলে দিয়ে গিয়েছিলেন যাদবপুর কে এস রায় যক্ষ্মা হাসপাতালে। |
|
|
‘ঠাঁই নাই’ শয্যায়, শিশুদের ভরসা মেঝে |
|
স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়, বিষ্ণুপুর: হাসপাতালের বারান্দায় সদ্যোজাতদের নিয়ে শুয়ে রয়েছেন জনা ষাটেক মা। তাঁরা শয্যা পাননি। রাতে বারান্দায় গ্রিলের ফাঁক দিয়ে হাওয়া ঢুকছে হু হু করে। শিশুদের বুকে চেপে কম্বল চাপা দিয়ে কাঁপছিলেন প্রতিমা লোহার, সোনালী ভুঁইয়া, বুল্টি লোহাররা। এই ছবি বিষ্ণুপুর মহকুমা হাসপাতালের শিশু বিভাগের। শিশু বিভাগের প্রায় মুখোমুখি প্যাথোলজি বিভাগ। সেখানেও বারান্দায় লম্বালম্বি শিশুদের নিয়ে শুয়ে রয়েছেন মায়েরা। |
|
চল্লিশ বছর কেটে গেল, তৈরি হয়নি হাসপাতাল |
|
টুকরো খবর |
|
|