সন্দীপন চক্রবর্তী, কলকাতা: আন্দোলন মানেই কি ‘কালো হাত ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’ অথবা ‘সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্তে’র স্লোগান? সিপিএম মানেই কি তাত্ত্বিক বচন আর কঠিন তৎসম শব্দে লেখা নথি? পশ্চিমবঙ্গে ‘বিরোধী’ সিপিএমকে ভাবাচ্ছে এই প্রশ্ন। আম জনতার লব্জ খুঁজে বার করতে এখন মাথা ঘামাতে হচ্ছে তাদের! এবং সেই দাবি উঠেছে সিপিএমের অন্দরেই। সদ্যসমাপ্ত রাজ্য সম্মেলনে প্রতিনিধিদের একাংশের আক্ষেপ, সাধারণ মানুষের জীবন-যন্ত্রণার কাছাকাছি স্লোগান দিয়ে আন্দোলন গড়তে পারলে। |
নজর ‘জনগণ মন’, নতুন
স্লোগান চাইছে সিপিএম |
|
পঞ্চম শ্রেণিতে অলচিকি
পড়ুয়াদের ভর্তি নিয়ে জট |
রাজদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঁকুড়া: অলচিকি হরফে সাঁওতালি ভাষায় চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে তারা। কিন্তু মাস দেড়েক আগে চতুর্থ শ্রেণির গণ্ডী পেরিয়েও পঞ্চম শ্রেণিতে ভর্তি হতে পারেনি বাঁকুড়ার হাজার দু’য়েক পড়ুয়া। কারণ, এ বিষয়ে রাজ্য শিক্ষা দফতরের নির্দেশিকা ছিল না। পশ্চিম মেদিনীপুর ও মুর্শিদাবাদেও একই ছবি। অবিলম্বে ওই ছাত্রছাত্রীদের পঞ্চম শ্রেণিতে ভর্তির ব্যবস্থা করার দাবিতে আজ, মঙ্গলবার ভাষা দিবসে বাঁকুড়া জেলায় পথ অবরোধের ডাক দিয়েছে ‘পশ্চিমবঙ্গ সাঁওতালি শিক্ষার অধিকার রক্ষা মঞ্চ’। |
|
‘সফল’ ব্রিগেডে ‘কাঁটা’ অমিতাভ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা:
সিপিএমের ‘সফল’ ব্রিগেডে আপাতত ‘কাঁটা’র মত বিঁধছেন অমিতাভ নন্দী। উত্তর ২৪ পরগনার এই ‘দাপুটে নেতা’ রবিবার ব্রিগেডেই বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, গৌতম দেবের পাশে বসে প্রকাশ্যেই প্রশ্ন তুলেছিলেন, কেন তাঁকে রাজ্য কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হল? সোমবার এক ধাপ এগিয়ে তিনি বলেন, “২০০৮ সালে রাজ্য সম্মেলনের পরে চার বছরে একটাও কাগজ ধরিয়ে বলা হয়নি, আমার বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ আছে। |
|
|
বিকল বাস পথে নামাতে বেসরকারি ভরসায় রাজ্য |
|
পঞ্চায়েত জোট নিয়ে
শরিকি কাজিয়া বাড়ছে |
জেলা-লাইনের ভিন্ন
সুর রাজ্য নেতৃত্বের |
|
মেধা-তালিকা ও মোট
নম্বর ফিরবে কি না ধোঁয়াশাই |
|
|
|
|