সরকারি সাহায্য নিয়ে
প্রশ্ন তুলল আদালত |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: জামিন পেলে আমরি-কর্তারা যদি টাকা দিয়ে সাক্ষীদের প্রভাবিত করতে পারেন, তা হলে রাজ্য সরকারের টাকা দেওয়াকে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা বলা হবে না কেন, প্রশ্ন তুলল কলকাতা হাইকোর্ট। আমরি অগ্নিকাণ্ড মামলায় মঙ্গলবারই আদালত সরকার পক্ষের কাছে জানতে চেয়েছিল, এত দিন ধরে হাসপাতালের কর্তাদের আটকে রাখার প্রয়োজনীয়তা কী? যার জবাবে সরকার পক্ষের তরফে বলা হয়, জামিন পেলে আমরি-কর্তারা টাকা ঢেলে মামলাকে প্রভাবিত করতে পারেন, এমন আশঙ্কা রয়েছে। |
|
খড়্গপুরে ট্রমা ইউনিট এখনও বিশ বাঁও জলে |
নিজস্ব সংবাদদাতা, খড়্গপুর: খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে ‘ট্রমা ইউনিট’ তৈরির কাজ সেই বিশ বাঁও জলেই। ট্রমা ইউনিট তৈরির জন্য সেই ২০০৯-এ দেড় কোটি টাকা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। সেই টাকায় একটি ভবন তৈরির পাশাপাশি গুটিকয় যন্ত্রপাতি কেনা হয়েছে! তিন বছরে অগ্রগতি সে-টুকুই!
আর কিছুই করে উঠতে পারেনি স্বাস্থ্য দফতর। এমনকী কবে ইউনিটের পরিকাঠামো তৈরির কাজ সম্পূর্ণ হবে, সে নিয়েও নিশ্চিত করে কিছু জানাতে পারছেন না জেলা স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকেরা। |
|
|
নিয়ম না মানলে লাইসেন্স নবীকরণ নয় নার্সিংহোমের |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কালনা: সরকারি নিয়মের তোয়াক্কা না করেই যে সব নার্সিংহোম চলছে, তাদের ট্রেড লাইসেন্স আর নবীকরণ করা হবে না। এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কালনা পুরসভা। পুরসভার চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ কুণ্ডু বলেন, “বেশ কয়েকটি নার্সিংহোমেই নানা অব্যবস্থা রয়েছে। আমরি-কাণ্ডের পরে পরিদর্শনে সে সব ধরা পড়েছে। স্বাস্থ্য দফতরের উচিত ছিল অবিলম্বে পদক্ষেপ করা। কিন্তু তাদের কাজে আমরা বিরক্ত। তাই পুরসভার হাতে লাইসেন্স নবীকরণ করার যে অধিকার রয়েছে আমরা আর তা করাব না।” |
|
পরিদর্শনে এসে ‘কড়া’ বার্তা
স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর |
|
‘তছরুপ’, গ্রেফতার
স্বাস্থ্য-কর্তা |
স্বাভাবিক প্রসব,
সেরা সোনামুখী |
|
কলকাতা পুরসভার দ্বারস্থ বিধাননগর |
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
|