অ্যাসিড ঢেলে ‘সাফাই’, পুড়ল প্রসূতির শরীর |
নিজস্ব সংবাদদাতা, লালবাগ: কলকাতার এসএসকেএম-এর পরে মুর্শিদাবাদের
লালবাগ
মহকুমা হাসপাতাল।
এ বার সাফাইয়ে ব্যবহৃত ‘অ্যাসিডে’ গা পুড়ল এক সদ্য
প্রসূতির। মুর্শিদাবাদের
টিকটিকিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ওই মহিলা শিখা বিবি আপাতত
ওই
হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন।
হাসপাতাল সুপার, কর্তব্যরত চিকিৎসক এবং
ওয়ার্ডের আয়ার বিরুদ্ধে
পুলিশে অভিযোগ করেছেন রোগিণীর আত্মীয়েরা। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: আর পাঁচ জন সাধারণ রোগীর মতো বসে ছিলেন তিনিও। কার্ডিওলজির আউটডোরের ভিড়ে মিশে।
তবে যা করছিলেন, সেটা মোটেই আর পাঁচ জন সাধারণ রোগীর মতো নয়!
কান খাড়া করে শুনছিলেন অন্য রোগীদের সমস্যা, তাঁদের অভাব-অভিযোগের কথা। চোখ বার বার চলে যাচ্ছিল হাতঘড়ির দিকে। সকাল সওয়া ন’টা বাজার পরে বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে যখন নিয়মমাফিক আউটডোর ‘চালু হওয়ার’ খবর এসএমএস মারফত স্বাস্থ্যভবনে পৌঁছাচ্ছে, তিনি তখন স্বচক্ষে ঘুরে দেখছেন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অন্যান্য আউটডোরের চেহারা। কী দেখলেন? |
হাল দেখতে রোগী
সাজলেন সচিব নিজেই |
|
‘রেফার’ হওয়া অন্তঃসত্ত্বার পথেই প্রসব |
|
অরুণ মুখোপাধ্যায়, সিউড়ি ও দয়াল সেনগুপ্ত, দুবরাজপুর: জেলা হাসপাতালগুলির ‘রেফার-রোগ’ যে কতটা গুরুতর, বুধবার তার সাক্ষী রইল দুবরাজপুর।
রক্তচাপ বেশি, স্রেফ এই কারণে সিউড়ি সদর হাসপাতাল থেকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে দেওয়া এক অন্তঃসত্ত্বা প্রসব করলেন রাস্তাতেই, দুবরাজপুর থানার একেবারে সামনে। পুলিশ মা ও শিশুকে ঠিক সময়ে স্থানীয় গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করানোয় দু’জনেই এখন সুস্থ আছেন। কিন্তু রেখা বাউরি নামে ওই বধূর বাড়ির লোকেদের ক্ষোভ, “কী এমন সমস্যা ছিল যে, জেলার সদর হাসপাতাল চিকিৎসা করতে পারল না? তার ঘণ্টা চারেক পরে রাস্তায় স্বাভাবিক প্রসব হল?” |
|
|
|
‘নেই’-এর ফাঁদে আদ্রার রেল হাসপাতাল |
|
অবস্থা একদম ভাল নয়,
স্বীকারোক্তি সভাধিপতির |
|
|
টুকরো খবর |
|
|