ফ্রন্ট নেতৃত্বে বদল
চাইল ফব,
ক্ষুব্ধ সিপিআইও |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: দলের সদ্যসমাপ্ত রাজ্য কমিটির বৈঠকেই তোপের মুখে পড়েছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য এবং সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক বিমান বসু। এ বার বামফ্রন্টের দুই শরিক প্রকাশ্যে তোপ দাগল সিপিএমের বিরুদ্ধে। ‘ঐতিহাসিক’ বিপর্যয়ের পরে জমি পুনরুদ্ধারে সরাসরি বামফ্রন্টের নেতৃত্ব বদলের দাবি জানাল ফরওয়ার্ড ব্লক। বামফ্রন্ট ছাড়ার কথা না-বললেও আর এক বাম শরিক সিপিআই জানিয়ে দিল, বিপর্যয়ের জন্য দায়ী বড় শরিকের ভুল নীতি এবং ঔদ্ধত্যই। |
|
সন্দীপন চক্রবর্তী, কলকাতা: সঙ্কটকালে ‘ঘরছাড়া’দের ফেরাতে বেশি উদ্যোগী হবে আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। ‘দলছাড়া’দের জন্য নয়।
কঠিন সময়ে যাঁরা দল ছেড়ে যাচ্ছেন, তাঁদের আর ‘জোর করে’ ফেরাতে চায় না সিপিএম। দুর্দিনেও যাঁরা দলের সঙ্গে থাকবেন, তাঁদেরই ‘প্রকৃত সম্পদ’ বলে এ বার গণ্য করবে তারা। ক্ষমতা হারানোর পরে সেই স্বাভাবিক প্রক্রিয়াতেই দলের ‘শুদ্ধকরণ’ হবে বলে আশা করছেন সিপিএমের রাজ্য নেতৃত্ব। |
ছোট হয়ে ‘খাঁটি’
হোক পার্টি,
চায় আলিমুদ্দিন |
|
লক্ষ্মণ-তমালিকা ছাড়া কি কেউ ছিল না, প্রশ্ন রাজ্য কমিটিতে |
স্বপন সরকার, কলকাতা: বারবার অভিযোগ ওঠা সত্ত্বেও লক্ষ্মণ শেঠের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেনি সিপিএম। বিধানসভা ভোটে বিপর্যয়ের পরে এ বার তাঁকে নিয়ে রাজ্য কমিটিতে প্রশ্ন উঠল। বস্তুত, সাম্প্রতিক কালের মধ্যে এই প্রথম রাজ্য কমিটির মতো দলীয় মঞ্চে ‘সরকারি’ ভাবে তমলুকের প্রাক্তন সাংসদকে নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুললেন। লক্ষ্মণবাবুকে নিয়ে তার ফলে দলের ‘বিড়ম্বনা’ আরও বাড়ল বলে সিপিএম সূত্রের ব্যাখ্যা। সিপিএমের রাজ্য কমিটির সদ্যসমাপ্ত বৈঠকে প্রবীণ এক সদস্য প্রশ্ন তোলেন, নন্দীগ্রাম-কাণ্ডের পরেও তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে কেন লক্ষ্মণবাবুকে প্রার্থী করা হয়েছিল? নন্দীগ্রাম-কাণ্ডের সঙ্গে লক্ষ্মণবাবুর নাম জড়িয়ে গিয়ে তাঁর ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছিল। তার পরেও তাঁকে লোকসভায় দাঁড় করিয়ে দল কেন ভাবমূর্তির বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চায়নি, প্রশ্ন তোলেন ওই প্রবীণ নেতা। |
|
|
ফাঁকা চেয়ারের কর্মসংস্কৃতি বিদ্যুতেও, মুখ্যমন্ত্রী হতবাক |
|
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংগঠনিক স্তরে আসছে ‘পরিবর্তন’ |
|
|
গ্রেফতার রেজ্জাক ও জেলার ১২ নেতা |
|
হিংসা, অস্ত্র উদ্ধারে উদ্বেগ বিশিষ্টদের |
|
টুকরো খবর |
|