টুকরো খবর |
|
রাজ্যের ৬২টি ব্লকে গ্রামীণ ন্যায়ালয় গড়ছে রাজ্য
নিজস্ব সংবাদদাতা ² কলকাতা |
রাজ্যের ৬২টি ব্লকে একটি করে গ্রামীণ ন্যায়ালয় গড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নতুন সরকার। এখন রাজ্যে সর্বনিম্ন আদালত রয়েছে মহকুমা স্তরে। সেই গণ্ডি ছাড়িয়ে ব্লক স্তরেও বিচারের সুযোগ পৌঁছে দিতে চায় রাজ্য সরকার। তাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুমোদন মিলেছে। প্রতিটি গ্রামীণ ন্যায়ালয়ের পরিকাঠামো গড়তে কেন্দ্র এককালীন ৩০ লক্ষ টাকা দেবে। এ ছাড়া প্রতিটি ন্যায়ালয়ের দৈনন্দিন কাজকর্ম চালাতে বছরে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা খরচ হবে। সেই টাকাও দেবে কেন্দ্র। অতিরিক্ত খরচ দিতে হবে রাজ্যকে। যে-সব মামলায় সর্বোচ্চ ৩ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে, গ্রামীণ ন্যায়ালয়ে মূলত সেগুলিরই ফয়সালা হবে বলে আইন ও বিচার দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্লকের যেখানে দ্রুত জমি মিলবে, সেখানেই ন্যায়ালয় তৈরি করা হবে, জানান দফতরের এক কর্তা।
|
|
বাংলাদেশি বন্দিদেরফেরত পাঠাতে বৈঠক
নিজস্ব সংবাদদাতা ² কলকাতা |
আদালত থেকে মুক্তি পেয়েও বেশ কিছু বাংলাদেশি আইনি জটিলতায় দেশে ফিরতে পারছেন না। রাজ্যের বিভিন্ন জেলে এই ধরনের বাংলাদেশি বন্দি আছেন ৪৪৩ জন। ওই বন্দিদের দ্রুত দেশে ফেরাতে সোমবার মহাকরণে কারামন্ত্রী শঙ্কর চক্রবর্তীর সঙ্গে বৈঠকে বসেন কলকাতায় বাংলাদেশের উপ-দূতাবাসের সচিব আবু নাসের মহম্মদ আনারুল ইসলাম। পরে কারামন্ত্রী জানান, বহু ক্ষেত্রে ওই সব বন্দির বাংলাদেশের প্রকৃত ঠিকানা পেতে সমস্যা হচ্ছে। মুক্তি পাওয়া বাংলাদেশিদের তালিকা নিয়মিত কেন্দ্রের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
|
|
কাজ শুরু নয়া অ্যাডভোকেট জেনারেলের
নিজস্ব সংবাদদাতা ² কলকাতা |
রাজ্যের নতুন অ্যাডভোকেট জেনারেল হিসেবে সোমবার কাজ শুরু করলেন অনিন্দ্য মিত্র। গ্রীষ্মাবকাশের পরে এ দিনই খোলে কলকাতা হাইকোর্ট। অনিন্দ্যবাবু প্রবীণ ব্যারিস্টার। স্বাধীনতার পর থেকে অধিকাংশ ক্ষেত্রে অ্যাডভোকেট জেনারেলের পদ পেয়েছেন ব্যারিস্টারেরাই। বামফ্রন্ট সরকারের আমলেও বেশি সময় এই পদে ছিলেন ব্যারিস্টারেরা। স্নেহাংশু আচার্য, সাধন গুপ্ত ও নরনারায়ণ গুপ্ত সকলেই ব্যারিস্টার। পরবর্তী কালে ব্যারিস্টার না-হলেও বলাই রায় অ্যাডভোকেট জেনারেল হন। নতুন অ্যাডভোকেট জেনারেল এ দিন সকালেই তাঁর চেম্বারে পৌঁছে যান। সারা দিন ধরেই তাঁকে অভিনন্দন জানাতে আসেন সহকর্মী, ব্যারিস্টার ও অন্যান্য আইনজীবী। |
|