গিরিখাত। বিচিত্র পাথুরে গড়ন। হরেক রঙা পাহাড়। মিষ্টি মরুভূমি। কলোরাডো নদী। আশ্চর্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। এতগুলি শব্দেও বেঁধে ফেলা যায় না তাকে— গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন। ভূগোলের গিরিখাত মানে পাহাড়-গায়ের ফাটল। কোটি কোটি বছর ধরে ধীরে ধীরে তৈরি হয়েছে ২৭৭ মাইল লম্বা, ৪ থেকে ১৮ মাইল পর্যন্ত চওড়া ও ১ মাইল গভীর এই গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন। লাস ভেগাস শহর থেকে সড়ক পথে ঘণ্টা চোদ্দোর দূরত্বে এই গিরিখাত। পর্যটকেরা তাই আশ্চর্য সে প্রকৃতির কোলে যাওয়ার আগে বা পরে অপরূপ এই শহর ঘুরে যান। ‘আপনার কলমে’ গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের কথা লিখতে বসে স্বাভাবিক ভাবেই তাই চলে আসে লাস ভেগাসের গল্প। আমেরিকার প্রথম জাতীয় উদ্যানের তকমা পাওয়া গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ন্যাশনাল পার্কের বৃত্তান্তের সঙ্গে ক্যানিয়নল্যান্ডস ও আর্চেস ন্যাশনাল পার্ক-চিত্র সাজিয়ে তৈরি হল এ বারের ফোটোশপ।
নির্ধারিত গতিসীমার থেকে অনেক বেশি বেগেই গাড়ি চলছিল। শহর থেকে কিছু দূর চলে আসার পর কাকজ্যোত্স্নায় চারপাশে জেগে উঠেছিল পাহাড়, ছাইরঙা উপত্যকার স্থবির উইন্ডমিল। পাহাড়ের মাথায় চাঁদের আলো, নাকি বরফ পড়ে আছে! একে নভেম্বরের শেষ, তায় জায়গাটা সমুদ্র থেকে বেশ খানিকটা উঁচুতে আর দূরেও। সামনে টিমটিমে লাল আলোর স্রোত— পাকদণ্ডী বেয়ে উঠতে থাকা গাড়ির মিছিলের নিশান। জিপিএস-এর নির্দেশ মেনে গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের পথে সংহিতা মুখোপাধ্যায়।বিস্তারিত...
বিলাসবহুল শহর লাস ভেগাস থেকে পৃথিবীর সপ্তম প্রাকৃতিক বিস্ময় গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের দূরত্ব মাত্র ২৭৮ মাইল, প্রায় ১৪ ঘণ্টার রাস্তা। উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার ফুট। ট্যুরিস্ট কোম্পানির শাটল বাস গ্রেহাউন্ড কোচে শুরু হল যাত্রা। প্রত্যেককে দেওয়া হল গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের বিস্তারিত বর্ণনা ও ছবি সমেত তাঁদের ভাষার পত্রিকা। এক সময় শহর শেষ হয়ে দেখা দিল অ্যারিজোনার পাথুরে রাস্তা। ধুধু প্রান্তর ‘জলহীন ফলহীন মরুক্ষেত্র’। দূরে পাহাড়ের মাথায় বরফ। প্রকৃতির মুখোমুখি অনীতা বাগচী। বিস্তারিত...
অ্যারিজোনা রাজ্যের গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন স্পেনের এক দল ভ্রমণার্থীর নজরে আসে ১৫৪০ সালে। ইউরোপীয়রা আসার আগে এখানে বাস করত আদিবাসী আমেরিকানরা। অনেক শাখানদী সঙ্গে নিয়ে কলোরাডো নদী বয়ে চলেছে পর্বতের ভেতর দিয়ে, ক্যালিফোর্নিয়া পর্যন্ত। প্রায় দু’শো কোটি বছর ধরে চলমান এই জলরাশির ঘাত-প্রতিঘাতে সাউথ রিম ও নর্থ রিম নামের খাড়া গিরিখাত সৃষ্টি হয়েছে এখানে। পাথর ভেঙে তৈরি হয়েছে নানা রং ও আকারের নতুন নতুন স্তর। সে গল্প শোনালেন ময়ূখেন্দু বসু। বিস্তারিত...
ভাদ্রমাসের সংক্রান্তির দিন বঙ্গীয় লোকাচারের রীতি মেনে গ্রাম বাংলায় পালিত হয় অরন্ধন। উনুনের সঙ্গে সে দিন আগুনের আড়ি। সেই দিনটির প্রস্তুতিতে আপনার রান্নাঘর। ইতালির নাম বিশ্ব খাদ্য-মানচিত্রে ঢুকে পড়েছে পাস্তার হাত ধরে। এ বার স্বাদবদল ঘটুক পাস্তার বিভিন্ন পদে। সঙ্গে অন্য রকমের বিভিন্ন খবর নিয়ে সংবাদের হাওয়াবদল।
কথায় বলে দশ ঘর বাঙালি থাকলেই একটা দুর্গাপুজো হয়। তার আপন দেশে লাখো লাখো পুজো তো
আছেই,
পাশাপাশি ‘ঘর ছাড়া’ বাঙালিও দূর দেশে মেতে ওঠে ‘দুর্গোত্সব’-এ। হাওয়াবদলে এ বার সেই
বিদেশের পুজোর
খোঁজখবর।
খবর দেবেন আপনারা। নীচের বিষয়গুলি বিস্তারিত ভাবে লিখে পাঠানোর শেষ তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর ২০১২।
• পুজোর শুরু কবে এবং কোথায় • প্রতিমা সম্পর্কে দু’এক কথা: কোথায় তৈরি হয়, শিল্পী কোথাকার, কী দিয়ে তৈরি ইত্যাদি... • এ বারের পুজোর নির্ঘণ্ট: কবে ও কখন • পুজোর মূল বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কিছু কথা • পুজোর ভোগ-বৈশিষ্ট্য এর সঙ্গে অবশ্যই পাঠাতে হবে • গত বছরের পুজোর দু’টি ছবি • পুজো কমিটির ই-মেল ঠিকানা
লেখা পাঠানোর ঠিকানা: হাওয়াবদল
আনন্দবাজার পত্রিকা, ইন্টারনেট সংস্করণ
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট কলকাতা ৭০০০০১ ই-মেল করুনhaoabadal@abp.inঅথবাhaoabadal@gmail.com