সাগরে মজে ডাক্তাররা,
শিকেয় উঠল চিকিৎসা |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তারের সংখ্যা ১৩৫ জন। তার মধ্যে ১১৬ জনই রবিবার দিনটা কাটালেন তাজপুর সমুদ্রসৈকতে! ফেরার কথা সোমবার দুপুরে। ফলে এই দেড় দিন নীলরতন সরকার হাসপাতালের স্বাস্থ্য পরিষেবা এক রকম শিকেয়। বহু রোগীকে অন্যত্র রেফার করতে বাধ্য হচ্ছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। প্রশ্ন উঠেছে, সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা এ ভাবে দল বেঁধে ছুটি নিতে পারেন কি? |
|
ঝুঁকি নিয়েই সুস্থ সন্তান প্রসব ক্যানসার রোগিণীর |
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: কলকাতা ও মুম্বইয়ের ক্যানসার চিকিৎসকেরা বলে দিয়েছিলেন, কেমো নিয়ে যদি কয়েক বছর ভাল থাকেন, সেটাই অনেক প্রাপ্তি। সন্তানধারণের প্রশ্নই ওঠে না। কথাটা মনে ধরেনি শ্যামনগরের মিঠু দাসের। চিকিৎসকদের কথা কার্যত অমান্য করেই অন্তঃসত্ত্বা হন ক্রনিক মাইলোজেনাস লিউকেমিয়ার রোগিণী মিঠু। মাস দেড়েক হল একটি সুস্থ সন্তানের জন্ম দিয়েছেন তিনি। দাস দম্পতি খুশি। কিন্তু এই প্রবণতায় উদ্বিগ্ন চিকিৎসকদের একটা বড় অংশের বক্তব্য, এ ক্ষেত্রে সুস্থ সন্তান জন্মানোর সম্ভাবনা ক্ষীণ। |
|
|
বিশেষ ইউনিট সত্ত্বেও
বাড়ছে নবজাতক মৃত্যুহার
|
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: গত চার মাসে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নবজাতক মৃত্যুর হার বেড়ে গিয়েছে। সেই কারণেই কলকাতার মেডিক্যাল কলেজগুলির মধ্যে মেডিক্যালেই প্রথম ‘সিক নিওনেটাল কেয়ার ইউনিট’ (এসএনসিইউ) খোলার সিদ্ধান্ত হয়। রাজ্যে শিশু ও প্রসূতি মৃত্যু ঠেকাতে গঠিত বিশেষ টাস্ক ফোর্সের কর্তারাই এ কথা মানছেন। কেন মেডিক্যালে এত বেশি নবজাতক মারা যাচ্ছে, তা আলাদা ভাবে খতিয়ে দেখাও শুরু করেছেন টাস্ক ফোসের্র্র সদস্যেরা। |
|
|
শিশুদের ইউনিটে ঢুকতে
নিষেধ নার্সিং ছাত্রীদের |
|
হাবরায় দানের জমিতে গড়ে
উঠল দু’টি উপ-স্বাস্থ্যকেন্দ্র |
কিট নেই, ফের বন্ধ হল
রক্তদানের শিবির |
|
বলছেন বিজ্ঞানীরা আর্সেনিক ছাড়াও নানা ধাতু জলে, শোধনের পরামর্শ |
|
রক্ত নিতে যেতে
হয় ৪৫ কিলোমিটার |
|
|
টুকরো খবর |
|
|