রঞ্জিতে ইচ্ছামৃত্যু ক্রিকেট ভীষ্মের |
|
রাজর্ষি গঙ্গোপাধ্যায়, লাহলি: ওই তো, ওই তো সেই চেনা ভঙ্গিতে দাঁড়িয়ে তিনি। কত দিন পর, আবার...। ড্রেসিংরুমের দিকে তাকিয়ে মুষ্টিবদ্ধ দু’টো হাত আহত সিংহের গর্জন শোনাচ্ছে। হেলমেট পরা মুখটাকে দেখা গেল, আকাশে কী একটা যেন খুঁজছে। ’৯৯ বিশ্বকাপে ব্রিস্টল থেকে যা সেঞ্চুরির পর নিয়ম তাঁর জীবনে।
বুধবার তো সেঞ্চুরি করেননি। শুধু টিমকে জিতিয়েছেন। তা হলে? আজও কি আকাশে প্রয়াত পিতৃদেবকেই খুঁজছিলেন সচিন রমেশ তেন্ডুলকর? |
|
ধোনির ভারত ব্যাকরণ গড়ছে |
দীপ দাশগুপ্ত: খুব বেশি পুরনো দিনের কথা নয়। বড়জোর বছর এগারো-বারো। আমি তখন ভারতীয় দলে। দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে একটা ওয়ান ডে ম্যাচে রিভার্স সুইপ মেরে আউট হওয়ায় কোচ জন রাইট বকাঝকা করেছিলেন। কেন অত ঝুঁকিপূর্ণ শট মারতে গেলাম!
আর বুধবার নাগপুরে ম্যাক্সওয়েল ক্রিজে এসে প্রথম দু’টো বলই রিভার্স সুইপে বাউন্ডারিতে পাঠাল!
মাত্র এক দশকের মধ্যেই কী আকাশ-পাতাল তফাত ঘটে গিয়েছে সীমিত ওভারের ব্যাটিংয়ে! সচিন তেন্ডুলকরের অবসরের দিনক্ষণ ঘনিয়ে আসাটা যেমন বেদনাদায়ক কিন্তু কঠিন বাস্তব। |
|
|
‘এর পর লোকে বোধহয় সচিনের সঙ্গে আমাকেও চিরকাল মনে রাখবে’
|
|
রাজর্ষি গঙ্গোপাধ্যায়, লাহলি: লিটল মাস্টারের সঙ্গে তাঁর যে এমন অদ্ভুত যোগসূত্রের খোঁজ পাওয়া যাবে, বুধবারের আগে কেউ জানত? তিনি মানে ধবল কুলকার্নি। লাহলির সবুজ পিচে সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে যিনি বুধবার সকালে পড়ে থাকলেন ঘণ্টা দেড়েক, মহামূল্যবান ষোলোটা রান করলেন, জয়ের কভার ড্রাইভটাও বেরোল তাঁর ব্যাট থেকে এবং শেষ পর্যন্ত এমন এক আশ্চর্য তথ্যের সম্মুখীন হয়ে পড়লেন যা তিনি বহু দিন পর্যন্ত জানতেন না! সচিন রমেশ তেন্ডুলকরের যে দিন ওয়াংখেড়েতে গুজরাতের বিরুদ্ধে রঞ্জি ট্রফিতে অভিষেক হয়েছিল, সে দিন মুম্বইয়ে জন্ম হয়েছিল এক শিশুর। |
|
খলনায়ক হতেই
এসেছি, বলছেন
ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক |
|
|
|
টসের সচিন-স্বর্ণমুদ্রা
উপহার মাস্টারকে |
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|