মুজাহিদিনকে সন্দেহ, সময়ই প্রশ্ন নীতীশের |
|
অনমিত্র সেনগুপ্ত ও স্বপন সরকার, পটনা: বুদ্ধগয়া মহাবিহারে জঙ্গি-হামলার সঙ্গে পটনায় ধারাবাহিক বিস্ফোরণের মিল খুঁজছেন গোয়েন্দারা। আর নীতীশ কুমারের আঙুল বিস্ফোরণের দিন ও সময়ের দিকে। গাঁধী ময়দানে আজ নরেন্দ্র মোদীর সভা শুরুর আগেই একের পর এক বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে বিহারের রাজধানী। পুলিশের বক্তব্য, প্রতিটি ক্ষেত্রেই কম মাত্রার বিস্ফোরক (লো-ইনটেনসিটি বম্ব) ব্যবহার করা হয়েছে। |
|
আখেরে লাভ মোদীর, আশঙ্কা করছে কংগ্রেস |
জয়ন্ত ঘোষাল, নয়াদিল্লি: নাম ‘হুঙ্কার র্যালি’। সদ্য বিরোধী বনে যাওয়া বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর
স্নায়ু-টানটান টানাপোড়েন। সব মিলিয়ে রাজনৈতিক উত্তাপ তৈরির মশলা মজুদ ছিল প্রচুর।
পটনা তো বটেই, গোটা দেশই অপেক্ষা করছিল নরেন্দ্র মোদীর বক্তৃতা-বিস্ফোরণ দেখার জন্য।
তিনি কী ভাবে নীতীশ কুমারের বিরুদ্ধেও যুদ্ধের আওয়াজ তোলেন, তা শুনতে সকাল
থেকেই পটনার গাঁধী ময়দানে নেমেছিল ঢল। |
|
মঞ্চে নেতারা বলে যাচ্ছেন, বাজি ফাটাবেন না |
স্বপন সরকার, পটনা: মাঠের বাইরে তখন জনসমুদ্র। মাঠের ভিতরেও তাই। গাঁধী ময়দানে নীতীশ সরকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামার ডাক দিচ্ছেন স্থানীয় বিজেপি নেতারা। ঘড়ির কাঁটা বারোটার ঘর ছুঁতে তখনও কুড়ি মিনিট বাকি।
হঠাৎই বিস্ফোরণের আওয়াজে কেঁপে উঠল ময়দান। সপ্তাহ পেরোলেই দিওয়ালি। তায় আবার নীতীশের শহরে নীতীশকে চ্যালেঞ্জ জানাতে গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী আসছেন। |
|
|
|
দিল্লিতে রাহুলের সভায়
জল ঢেলে দিল উত্তপ্ত পটনা |
|
অন্ধ্রেই রইল নিম্নচাপ,
বৃষ্টি ছাড়ল বাংলাকে |
বন্যা, কর্মী-ইঞ্জিনের
অভাবে নাকাল রেল |
|
|
বৃষ্টিতে সমস্যায় প্রতিমাশিল্পী, বাজি ব্যবসায়ীরা |
|
টুকরো খবর |
|
|