অর্ডিন্যান্স ছিঁড়ে ফেলার ডাক রাহুলের |
|
জয়ন্ত ঘোষাল, ওয়াশিংটন ও
শঙ্খদীপ দাস, নয়াদিল্লি: পাঁচ মিনিটের একটা ঝড়। আর তাতেই ছন্নছাড়া হয়ে গেল কংগ্রেস এবং সরকারের অন্দরমহল। প্রশ্ন উঠে গেল প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের ভবিষ্যৎ নিয়েও। সাজাপ্রাপ্ত সাংসদ-বিধায়কদের সুপ্রিম কোর্টের রায়ের হাত থেকে বাঁচাতে কেন্দ্রীয় সরকারের জারি করা অর্ডিন্যান্স ঘিরে বিতর্ক চলছিলই। গত কালই রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করে এই অর্ডিন্যান্সে সই না-করার আর্জি জানিয়ে এসেছেন বিজেপি নেতারা। রাষ্ট্রপতি নিজেও তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে ডেকে পাঠিয়ে অর্ডিন্যান্সের ব্যাখ্যা চেয়েছেন। |
|
না-ভোটেরও অধিকার চাই, বলল আদালত
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: নির্বাচনে স্বচ্ছতা এবং সংস্কারের পথে আরও এক ধাপ। কোনও
প্রার্থীকেই পছন্দ না হলে এ বার থেকে ভোট দিয়ে সেই মত প্রকাশের অধিকার ভোটারদের
হাতে
তুলে দিল সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালত আজ এক ঐতিহাসিক রায়ে বলেছে, বৈদ্যুতিন ভোটযন্ত্রে
(ইভিএম) বা ব্যালটে ‘উপরের কোনও প্রার্থীকেই নয়’ বলে একটি বোতাম বা চিহ্ন রাখতে হবে। |
|
কংগ্রেস-প্রশ্নে সুর বদলে বিভ্রান্তিই বাড়াচ্ছেন কারাট |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: এক মাসের মধ্যে অন্তত চার বার কংগ্রেস-প্রশ্নে সুর বদল করলেন প্রকাশ কারাট! তাঁর এই ঘন ঘন বার্তা-বদলে লোকসভা ভোটের আগে দলের রাজনৈতিক কৌশল নিয়ে প্রবল বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে সিপিএমের অন্দরে! এমনকী, দলের যৌথ সিদ্ধান্তকে এড়িয়ে যাওয়ার অভিযোগও উঠছে কারাটের বিরুদ্ধে। কংগ্রেসের আর্থিক উদারনীতি, নাকি তার সঙ্গেই বিজেপি-র সাম্প্রদায়িকতাবাদ কোনটা বৃহত্তর বিপদ, সিপিএমের অন্দরের বিতর্ক এই প্রশ্নেই। আর এই প্রেক্ষিতে নির্বাচন-উত্তর পরিস্থিতিতে কংগ্রেস সম্পর্কে দলের মনোভাব কী হবে, সেই প্রশ্ন এখন বারবার মাথাচাড়া দিচ্ছে। |
|
|
শান্তিপ্রক্রিয়া ভেস্তে দিতে
আরও হানার আশঙ্কা |
গণধর্ষণ করে তরুণীকে
ছুড়ে ফেলে দিল দুষ্কৃতীরা |
|
টুকরো খবর |
|
|