পুরুলিয়া-বাঁকুড়া |
কিছু পঞ্চায়েতে হার কেন
৫ বছরেই, ভাবনা তৃণমূলে |
স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও সমীর দত্ত, বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া: এ যেন উলটপুরাণ!
একে একে গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে পঞ্চায়েত সমিতি, জেলা পরিষদের আসনগুলি যখন সিপিএমের হাতছাড়া হল, সেখানে ব্যতিক্রমী ঘটনা ঘটল কয়েকটি গ্রাম পঞ্চায়েতে। কয়েকটি জায়গার মানুষ পাঁচ বছরের মধ্যেই তৃণমূলকে সরিয়ে পঞ্চায়েতের শাসন ক্ষমতা ফিরিয়ে দিল সিপিএমকে। |
|
দেবব্রত দাস, খাতড়া: লড়াই হল সমানে সমানে। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পরে কেউ জিতলেন কানঘেঁষে, কারও আবার তরী ডুবল তীরে এসে। সৌজন্যে তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ নির্দল প্রার্থীরা।
গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতির পাশাপাশি বাঁকুড়ায় জেলা পরিষদের আসনেও তৃণমূল প্রার্থীদের জয়ের পথে কাঁটা হলেন দলেরই বিক্ষুব্ধ নির্দল প্রার্থীরা। ভোটের ময়দানে তৃণমূল সমর্থকদের ভোট কেড়ে নিয়ে বেগ দিলেন দলেরই প্রার্থীদের। |
কারও তরী ডুবল,
কারও রক্ষা এক চুলে |
|
১৫ বছর পরে কেন হাতছাড়া
শিল্পাঞ্চলের গ্রাম পঞ্চায়েত |
ফলের পরেই
বিক্ষিপ্ত অশান্তি |
|
বীরভূম |
ত্রিশঙ্কু নিয়ে
আশঙ্কা সব দলেই |
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়, রামপুরহাট: ১৬৭টির মধ্যে ৪০!
রামপুরহাট মহকুমাতেই সেই সংখ্যা ছুঁয়েছে ২৫। এ বারের পঞ্চায়েত ভোটে বীরভূমে ত্রিশঙ্কু অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকা গ্রাম পঞ্চায়েতের সংখ্যা এমনই।
কোথাও সিপিএম ও তৃণমূল পেয়েছে সমান সমান আসন। কোথাও কংগ্রেস-তৃণমূল, কোথাও বা সিপিএম-কংগ্রেস। আবার সংখ্যাগরিষ্ঠতার ধারে কাছে নেই কোনও বড় দলই, এমন নজিরও তৈরি হয়েছে। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, ময়ুরেশ্বর: তৃণমূল, বিজেপি কিংবা কংগ্রেস নয়। নয় কোনও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব কিংবা অন্তর্ঘাতও। সিপিএমকে হারিয়ে দিল খোদ সিপিএম-ই। অবিশ্বাস্য হলেও চমকপ্রদ ঘটনাটি ঘটেছে ময়ূরেশ্বরের গিধিলা গ্রামে।
তবে এখানে এক সিপিএম রাজনৈতিক দল হলেও, অন্য ‘সিপিএম’ আদতে নিছকই এক জন যুবকমাত্র। ঘটনাচক্রে তাঁর স্ত্রীকে এ বার ওই গ্রাম সংসদ থেকে প্রার্থী করেছিল তৃণমূল।
|
তৃণমূলের ‘সিপিএম’কে
হারিয়ে দিল সিপিএমই |
|
দু’ দশকের দাপটের পরে হারতে হল কর্মাধ্যক্ষকে |
|
ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় দাদাকে মারধর |
|
|
|
চিত্র সংবাদ |
|
|