উদ্বোধনই সার, এখনও ‘নিধিরাম’ এসএনসিউ |
|
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: জাঁকজমক করে উদ্বোধনই সার! এক মাসে একটি রুগ্ণ শিশুও ভর্তি হতে পারল না ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের সিক নিউবর্ন কেয়ার ইউনিট (এসএনসিইউ)-এ। কী ভাবে ভর্তি হবে? এখনও ওই ইউনিটটিকে জীবাণুমুক্তই করা হয়নি, প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম আসেনি। প্রতিশ্রুতি দিয়েও প্রয়োজনীয় সংখ্যায় নার্স এবং চতুর্থ শ্রেণির কর্মী পাঠায়নি স্বাস্থ্য দফতর। |
|
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: মোট ৩৯০ জন রোগীর জন্য বরাদ্দ মাত্র দু’টি পানীয় জলের ফিল্টার! তার মধ্যে একটি ফিল্টার আবার পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে হাসপাতালের একতলায় নার্সদের ঘরে, আর একটি রাখা হয়েছে মহিলা ওয়ার্ডে। সেই ফিল্টারে অবশ্য অধিকাংশ সময়ে জল থাকে না। কারণ, জল ভরার কোনও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মী নেই। চৈত্রের দারুণ তাপে তেতে থাকা শৌচাগারের কল থেকে যে ফুটন্ত, অপরিশুদ্ধ জল বার হয়, সারাদিন সেই জলই পাভলভ মানসিক হাসপাতালের রোগীরা পান করেন! |
শৌচাগারের জলে তেষ্টা
মেটাচ্ছেন মনোরোগীরা |
|
পরিকাঠামো নেই,
স্বাস্থ্যকেন্দ্র বেহাল |
নিজস্ব সংবাদদাতা, চাপড়া: বহির্বিভাগের সামনে রোগীদের লম্বা লাইন। সেই লাইনের সামনে চিকিৎসকের পাশে বসে নির্বিকার মুখে রোগী দেখছেন ইসিজি টেকনিসিয়ান আর ফার্মাসিস্ট। নদিয়ার বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে আসা দরিদ্র মানুষগুলো কিন্তু তাঁদের ‘পাশ করা’ চিকিৎসক বলেই জানেন। প্রতিদিন এমনই দৃশ্যের দেখা মেলে চাপড়া গ্রামীণ হাসপাতালে। এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শয্যা সংখ্যা ২৫টি। |
|
নিরাপত্তা বাড়াতে বসেছে ক্যামেরা, তটস্থ সকলেই |
|
ধুঁকছে আয়ুর্বেদ
বিভাগ |
ডায়াবেটিসের
চিকিৎসা-খরচ, উদ্বেগ |
|
টুকরো খবর |
|
|