স্মৃতির ২২ গজে স্বাগত বাঙালি ওপেনার |
 |
সুপ্রিয় মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: তিনি উত্তর কলকাতার কুমোরটুলি পার্কে এক রকম নিজে নিজেই খেলা শেখা এক দশকেরও আগে প্রয়াত বাঙালি ওপেনিং ব্যাটসম্যান।
ইনি কিংবদন্তি মুম্বইকর। যাঁকে হয়তো যথার্থ ব্যাখ্যা করা যায় ‘মিস্টার ইন্ডিয়ান ক্রিকেট’ বলে।
সেই পঙ্কজলাল রায় এবং সচিন রমেশ তেন্ডুলকর সপ্তাহের প্রথম কাজের দিনের ভরদুপুরে মধ্য কলকাতার এক হোটেলে নানা পেশার কৃতীদের উপস্থিতিতে কোথাও যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে গেলেন। |
|
ড্রেসিংরুমের টিভি-তে দ্রাবিড়ের ব্যাটিংয়ে ডুবলেন সচিন |
রাজর্ষি গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা: তাঁকে থামাতে গেলে বোধহয় ব্যাটটা কেড়ে নেওয়া দরকার ছিল।
শীতের দুপুরের ইডেন। ভারতীয় দলের নেট সেশন চলছে। এবং ব্যাট হাতে গোটা ইডেন ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি। মাঠ, মাঠের বাইরে।
তাঁকে নকিং দিতে-দিতে কোচ ডানকান ফ্লেচারের হাতে ব্যথা হওয়ার জোগাড় মোটামুটি। সিএবি-র ম্যাসিওরেরও রেহাই নেই। |
 |
|
প্রবীরকে বার্তা ধোনির, যতদূর সম্ভব টার্নার করুন |
 |
রাজীব ঘোষ, কলকাতা: এত দিন লড়াইটা চলছিল সংবাদমাধ্যমে, বিবৃতিতে। সোমবার ইডেন জুড়ে প্রশ্নটা ছিল, দু’জনে মুখোমুখি হলে কী হবে?
কিন্তু মুখোমুখি হলেন না তাঁরা। তবে তাঁর শিবিরের চাহিদাটা ‘দূত’ মারফত ইডেন কিউরেটরের কাছে পৌঁছে দিলেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনি।
গৌতম গম্ভীর এবং হরভজন সিংহ এ দিন প্রবীর মুখোপাধ্যায়কে বলে আসেন, উইকেটকে যতটা সম্ভব টার্নার বানানোর চেষ্টা করুন। |
|
ধোনি মনে রেখো,
ওদের ব্যাটসম্যান শুধু দু’জন |
‘দিলস্কুপটা যদি
মারতে পারতাম’ |
|
চোখের জলে নির্মম
পেশাদারের বিদায় |
 |
|
টুকরো খবর |
|
|