|
|
|
|
পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
প্রশাসনিক গড়িমসিতে
বঞ্চিত পিছিয়ে পড়া গ্রাম |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: জেলার নামের সঙ্গেই জুড়ে গিয়েছে ‘পিছিয়ে পড়া’ শব্দটা। ২৯টি ব্লকের মধ্যে মাওবাদী অধ্যুষিত ১১টি ব্লকই সরকারি ভাবে চিহ্নিত পিছিয়ে পড়া অঞ্চল হিসেবে। তার মধ্যে ৬৩১টি গ্রাম আরও বিশেষ ভাবে চিহ্নিত পিছিয়ে পড়া গ্রাম হিসেবে। পানীয় জল থেকে শুরু করে রাস্তা, সেচ-ব্যবস্থা এ ধরনের ন্যূনতম সুবিধাটুকুও নেই সেখানে। অথচ এই গ্রামের উন্নয়নেও রাজ্য সরকারের বরাদ্দ টাকা পরপর দু’বছর পেল না পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা। অভিযোগ, প্রশাসনিক উদাসীনতায় নির্দিষ্ট সময়ে উন্নয়ন তহবিলের টাকা খরচ করতে পারেনি প্রশাসন। |
|
সেতু তৈরিতে দেরি কেশপুরে |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: প্রতিশ্রুতি ছিল, দেড় বছরের মধ্যে সেতু তৈরি হবে। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের কাজ কার্যত থমকে রয়েছে বলেই অভিযোগ স্থানীয় বিধায়কের। পূর্তমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেও নালিশ জানিয়েছেন তিনি। সংশয়, আড়াই বছরেও কাজ হয়তো শেষ হবে না। ক্ষুব্ধ স্থানীয় মানুষজনও।
পূর্ত দফতরের যুক্তি, গত বছর ভারী বর্ষণে কাজ ব্যাহত হয়। তবে এখন কাজে গতি এসেছে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কাজ শেষের চেষ্টা চলছে। পূর্ত দফতরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার শ্যামল প্রতিহার বলেন, “গত বছর বৃষ্টিতে সমস্যা হয়েছিল। তবে এখন কাজের গতি ঠিকই রয়েছে।” |
|
|
পুড়ে মৃত্যু মা-ছেলের, ধৃত শ্বশুরবাড়ির ৫ জন |
|
|
আনন্দ উৎসবে
সামিল বন্দিরাও |
|
টুকরো খবর |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
জমি-বাড়ি দিচ্ছে সরকার, নিতে নারাজ গ্রামবাসী |
|
অভিজিৎ চক্রবর্তী, চন্দ্রকোনা ও সুমন ঘোষ, মেদিনীপুর: নন্দীগ্রাম, সিঙ্গুরের পরে জমি নিয়ে নেওয়া নিয়ে যখন রাজ্য জুড়েই জটিলতা চলছে, তখন একেবারে উল্টো ছবি পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনায়। সেখানে সরকার জমি দিচ্ছে। কিছু দিন পরে বাড়িও বানিয়ে দেবে। রাস্তা, পানীয় জল, পুকুর, এমনকী রোজগারের জন্য মাছ চাষ ও প্রাণিপালনের ব্যবস্থাও করে দেবে সরকার। তবু সে সব নিতে রাজি হচ্ছেন না দরিদ্র গ্রামবাসী। ‘নিজ গৃহ নিজ ভূমি’ প্রকল্প রূপায়ণ করতে গিয়ে এমনই অভিজ্ঞতার মুখে পড়েছেন প্রশাসনিক কর্তারা। |
|
টুকরো খবর |
|
উত্সবের আমেজ |
|
|
|
|
|
|
|