বর্ধমান |
মোকাবিলার ব্যবস্থা নেই, জলের বিপদে অথৈ জলে কালনা |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কালনা: ভাগীরথী, বেহুলা, খড়ি, গুরজোয়ানির মতো বড় নদী রয়েছে মহকুমা জুড়ে। অতিবৃষ্টি হলেই ওই সব নদীর জল উপচে প্লাবিত হয় তীরবর্তী এলাকাগুলি। কিন্তু এই ধরনের দুর্যোগ মোকাবিলার জন্য কালনা মহকুমায় নেই মোটরচালিত স্পিড বোট, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডুবুরি-সহ কোনও আধুনিক সরঞ্জাম। উদ্ধারকাজে এখনও ভরসা মান্ধাতার আমলের নৌকাই। দিন কয়েক আগেই পূর্বস্থলীর নারায়ণপুর গ্রামের ভকতপাড়ায় ভাগীরথীর ঘাটে স্নান করতে গিয়ে তলিয়ে যায় চার পড়ুয়া। |
|
অক্ষত রাজ, সফিকুলের প্রশংসায় গোটা গ্রাম |
কেদারনাথ ভট্টাচার্য, কালনা: দাউদাউ করে জ্বলছে পাটকাঠির গাদা, শুকনো গাছের ডাল। আগুন লেগেছে ঘরের চালেও। দমকা হাওয়ায় তা ছড়িয়ে পড়ছে একের পর এক বাড়িতে। এলাকা থেকে দূরে সরে গিয়েছেন অনেকেই। কয়েক জন রয়েছেন জিনিসপত্র বাঁচানোর চেষ্টায়। তখনও যে একটি বাড়িতে দোলনায় দুলছে মাস ছয়েকের এক শিশু, ভুলে গিয়েছিলেন সকলে। সে খবর কানে আসতে দেরি করেননি বছর কুড়ির সফিকুল মোল্লা। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জ্বলন্ত সেই ঘরে ঢুকে শিশুটিকে বের করে এনে প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন তিনি। কালনার কালীনগর গ্রামে অগ্নিকাণ্ডের সপ্তাহখানেক পরে সব হারানোর আক্ষেপের মধ্যেও তাই সবার মুখে ঘুরছে সফিকুলের নাম। কালনা ১ ব্লকের ধাত্রীগ্রাম পঞ্চায়েতের এই কালীনগর কবাডি গ্রাম নামে পরিচিত। |
|
|
আসানসোল-দুর্গাপুর |
এইচএফসিএল আবাসনের লিজের মেয়াদ বাড়ল ৮ মাস |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, দুর্গাপুর: বন্ধ পড়ে থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানা হিন্দুস্থান ফার্টিলাইজার কর্পোরেশন লিমিটেডের (এইচএফসিএল) স্বেচ্ছাবসর নেওয়া প্রায় দু’শো কর্মীর আবাসনের লিজ আট মাসের জন্য নবীকরণের সিদ্ধান্ত নিল কারখানা কর্তৃপক্ষ। ১৬ অক্টোবর ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর ফলে ৩০ জুন অবধি আবাসনে থাকতে পারবে ১৯৬টি পরিবার। তাতে সাময়িক হলেও স্বস্তি মিলল পরিবারগুলির। ১৯৬৫ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে দুর্গাপুরে গড়ে ওঠে এই সার কারখানাটি। উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রী। উৎপাদন শুরু হয় ১৯৭২ সালে। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, আসানসোল: প্রেক্ষাগৃহ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঠিকা সংস্থা নিয়োগে বেনিয়মের অভিযোগ উঠেছে আসানসোল পুরসভার বিরুদ্ধে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই পুরসভার শাসক ও বিরোধী পক্ষের মধ্যে চাপানউতোর শুরু হয়েছে। পুর কর্তৃপক্ষ নিযুক্ত দুই ঠিকা সংস্থাকে সরানোর দাবি তুলেছে বিরোধীরা।
বেনিয়মের বিষয়টি নজরে আসতেই আসানসোল পুর কমিশনার জয়ন্ত আইকত টেন্ডার কমিটিকে চিঠি দিয়ে ভবিষ্যতে আর যেন এ রকম না হয় সে ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। তার প্রতিলিপি পাঠিয়েছেন মেয়র, ডেপুটি মেয়র ও চেয়ারম্যানকেও। বেনিয়মের কথা কার্যত স্বীকার করে নিলেও মেয়র তাপস বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেন, পুরসভাকে এ জন্য বিশেষ ক্ষতির মুখে পড়তে হয়নি। |
পুরসভার প্রেক্ষাগৃহ
দেখভালের
বরাত
দেওয়ায় বেনিয়ম
|
|
ভূতের গ্রামে লক্ষ্মী পুজো আড়ম্বরেই |
|
টুকরো খবর |
|
এসো মা লক্ষ্মী |
|
|