টানা জেরায় খুন কবুল,
নিহতের কর্মী-সহ ধৃত ৪ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: জিজ্ঞাসাবাদের সময়ে এক জনের বয়ানে অসঙ্গতি এবং ঘটনার দিন তার মোবাইলের টাওয়ার-অবস্থান দেখে গোয়েন্দাদের খটকা লেগেছিল। আর সেই সন্দেহের সূত্র ধরেই বেহালা-হত্যাকাণ্ডের ‘কিনারা’ হয়েছে বলে পুলিশের দাবি।
বৃহস্পতিবার রাতে বেহালার প্যারিসপাড়ার দোতলা বাড়িতে মিলেছিল দীপক ভট্টাচার্য, তাঁর বৃদ্ধা মা গৌরী ভট্টাচার্য, পরিচারিকা অণিমা মণ্ডল ও গৌরীদেবীর আয়া ময়না রায়ের গলাকাটা দেহ। |
|
ডাকাতির জন্যই কি খুন, ধন্দে পুলিশ |
নিজস্ব সংবাদদাতা: ভট্টাচার্য-বাড়িতে চড়াও হয়ে মুন্নারা কেন চার-চার জনকে খুন করল, এই প্রশ্নটাই আপাতত ভাবাচ্ছে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দাদের। সরকারি ভাবে যদিও বলা হচ্ছে যে, ওই বাড়িতে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা রয়েছে এমন ধারণার নিয়েই সেখানে চড়াও হয়েছিল দুষ্কৃতীরা। কিন্তু পুলিশের অন্য একটি অংশের বক্তব্য, স্রেফ ডাকাতি করতেই গিয়েই খুন, বিষয়টা এমন না-ও হতে পারে। |
|
|
নিহত চার জনের শেষকৃত্যেও ছিল মূল অভিযুক্ত মুন্না |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা: রোজ সকালে দু’ঘণ্টা হারমোনিয়ামে রেওয়াজ করত মুন্না। ন’টা পর্যন্ত রেওয়াজ করে দশটা নাগাদ বেরোত সে। পাড়ায় ‘কিশোরকণ্ঠ’ হিসেবে পরিচিত মুন্না অনুষ্ঠানে গানও গাইত। সেই মুন্না যে কী ভাবে কাউকে খুনে অভিযুক্ত হতে পারে, তা বুঝেই উঠতে পারছেন না পড়শিরা।
তবে, ওই ঘটনার পরেও দৈনন্দিন কাজকর্মে খুব একটা বদল হয়নি বেহালার প্যারিসপাড়ার ভট্টাচার্য পরিবারের চার জনকে খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত মুন্না ঢালির। |
|
ত্রিফলা-বরাতের ফাইল তলব করল এজি-র অফিস |
|
নিয়ন্ত্রণহীন গাড়িতে ট্রাকের ধাক্কা, মৃত ৬ |
|
অভিনেতার সঙ্গে বচসা, ধৃত যুবক |
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
|
|