বিদ্যুতের মাসুল
বাড়ার সম্ভাবনা রাজ্যে |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ ট্রাইব্যুনাল রাজ্য বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ কমিশনগুলিকে এক তরফা ভাবে মাসুল সংশোধনের নির্দেশ দেওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত করে ফেলেছে। তবে এই মাসুল কতটা বাড়বে, তা ঠিক করবে রাজ্যের বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ কমিশনই। সে ক্ষেত্রে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার না চাইলেও এ রাজ্যেও বিদ্যুতের মাসুল বাড়ার সম্ভাবনা তৈরি হল।
রাজ্যের নতুন সরকার এখনও বিদ্যুতের মাসুল না-বাড়ানোর সিদ্ধান্তেই অটল। |
|
পিনাকী বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: এ যেন শাঁখের করাত!
বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে গিয়ে মাঝপথে তা চুরি হয়ে যাবে। বিদ্যুৎ ব্যবহার করেও বিল মেটাবেন না এক শ্রেণির গ্রাহক। আবার এ সবের সমাধান না করে গ্রামে গ্রামে বিদ্যুৎও দিয়ে যেতে হবে। কারণ, প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার জন্য রাজনৈতিক চাপ রয়েছে বণ্টন কোম্পানির উপরে। অথচ গ্রামাঞ্চলে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ তো হচ্ছেই না, উল্টে প্রতি মাসে বকেয়ার পরিমাণ বেড়েই চলেছে। |
আয় না হলেও বিদ্যুৎ
দিতে হচ্ছে গ্রামে,
সঙ্কটে বণ্টন সংস্থা |
|
মমতাকে কটাক্ষে বিঁধে নেতৃত্বের সুনজরে সূর্য |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য আসেননি। কিন্তু দীর্ঘদিন পরে কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লি এসেছেন গৌতম দেব, বিধানসভা নির্বাচনের আগে যিনি নিয়মিত আক্রমণ শানিয়ে গিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। তা সত্ত্বেও জাতীয় সংবাদমাধ্যমের সামনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আক্রমণে নেতৃত্ব দিতে সূর্যকান্ত মিশ্রকেই বেছে নিল পলিটব্যুরো। |
|
ফেল রদ থেকে অর্ডিন্যান্স, বেঁকে
বসলেন সরকারের ঘরের লোকও |
পঞ্চায়েতে ‘আমলাতন্ত্র’,
আপত্তি এখন কংগ্রেসেরও |
|
ওয়াকফ-তদন্তের ভার সিবিআই-কেই |
|
টুকরো খবর |
|
|