|
|
|
ক্রিকেট স্বর্গে ঘুমোতে গেলেন পটৌডি |
|
গৌতম ভট্টাচার্য, কলকাতা: অ্যাই জয় একটা সিগারেট দে তো!
টাইগার পটৌডির কথা শুনে জয়সিংহ হাসিমুখে গোল্ডফ্লেকের প্যাকেটটা দ্রুত বার করলেন। দেখা হলেই সিগারেট এক্সচেঞ্জ, এটা তো দুই বন্ধুর বহু দিনের অভ্যেস। আড্ডার মেজাজে তখন ওঁরা প্রাক্তন নেতাকে ঘিরে দাঁড়িয়ে। জয়সিংহ, সারদেশাই, হনুমন্ত সিংহ, সোলকাররা। এত দিন বাদে দেখা, কী করবেন ভেবে পাচ্ছেন না। হনুমন্ত বললেন, নিশ্চয়ই টায়ার্ড। পটৌডি বললেন, নট রিয়েলি। একটু ঘুমোলে ঠিক হয়ে যাবে। সারদেশাইয়ের দিকে তাকালেন। বললেন, তোর ক্যাচিং নিশ্চয়ই একই রকম খারাপ আছে! যা-ই হোক, রাত্তিরে ব্ল্যাক লেবেলটার ব্যবস্থা করিস। |
|
আমার বসই তো চলে গেল |
ডেভিড ম্যাকমোহন, মেলবোর্ন: আশির দশক। হাওড়া স্টেশন। রাজধানীর কামরা।
আমাদের স্পোর্টসওয়ার্ল্ডের সম্পাদক টাইগার দিল্লি যাচ্ছেন। ট্রেন ছাড়ার আগে স্পোর্টসওয়ার্ল্ডের পুরো এডিটোরিয়াল টিমের মিটিং চলছিল রাজধানীর কামরায়। মিটিংয়ের ফাঁকে ফাঁকে চলছে নানা রকম গল্প। পর্দা যেহেতু টাঙানো, আড্ডা মারতে মারতে আমরা বুঝতেই পারিনি ট্রেন কখন চলতে শুরু করেছে। তত ক্ষণে ট্রেনের টিটি এসে আতঙ্কিত হয়ে আমাদের ছ’জনকে নামতে বলছেন। |
|
|
নবাব নয়,আমার আড্ডাপ্রিয় ধুরন্ধর অধিনায়ক |
|
এরাপল্লি প্রসন্ন: আমার প্রথম ক্যাপ্টেনের অসুস্থ হওয়ার খবরটা সংবাদপত্র পড়েই প্রথম জেনেছিলাম। দেখেই রিঙ্কুকে (শর্মিলা ঠাকুর) এসএমএস করি। তার পর থেকে গত কয়েক দিন এসএমএস-এ সারাক্ষণ খবর নিতাম, টাইগার কেমন আছে। আজ সকালে উঠে যখন জানলাম ওর শরীর আরও খারাপ হয়েছে, মনটা খারাপ হয়ে গেল। তখনও জানতাম না, মন ভেঙে দেওয়া দুঃসংবাদ অপেক্ষা করে আছে। |
|
‘সব ক্যাপ্টেনই টাইগারের দেখানো রাস্তায় হেঁটেছে’ |
|
|
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|
|
|
|