অন্য বিভাগ বন্ধ, রবিবার খুলেও বিপাকে বহির্বিভাগ |
|
সুকান্ত সরকার, কলকাতা: কিছু দিন আগেও ক্যানসারে আক্রান্ত শিশুকে কলকাতার হাসপাতালে আনতে হলে এক দিনের মজুরি কাটা যেত বেলপাহাড়ির বাসিন্দা গগন দে-র। ভিড় ট্রেনে দু’বছরের শিশুটিকে আনতে ঝক্কিও পোহাতে হত বিস্তর। কিন্তু গত পাঁচ মাস ধরে গগনবাবুকে আর সেই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়নি। কারণ, কলকাতায় নীলরতন সরকার (এনআরএস) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের রেডিওথেরাপির বহির্বিভাগ এখন খোলা থাকছে রবিবারেও। তাই রবিবারের বহির্বিভাগে গগনবাবুর সন্তানের মতো দূরদূরান্ত থেকে আসা রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। |
|
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: মান জানতে রাজ্যের ল্যাবে নমুনা পাঠানো হয়েছিল ২০০৯-এর জুন মাসে। রিপোর্ট এল ২০১০-এর জুনে। আর পাক্কা এক বছর পরে জানা গেল, ওই পাঁচটি ব্যাচের ‘ওআরএস’ রোগীকে দিলে বিপদ হতে পারে! একই ভাবে বিভিন্ন ওষুধের দোকান থেকে নেওয়া একটি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ট্যাবলেটের নমুনা পরীক্ষার ফল পেতে ন’মাস গড়িয়ে গিয়েছে। একটি নামী সংস্থার প্যারাসিটামল ট্যাবলেটের কয়েকটি ব্যাচের মান জানতে লেগেছে ১৪ মাস! দু’টো ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, সেগুলো নিম্নমানের।
এত দিন তা হলে ওই সব ওষুধের কী হল? |
ল্যাব রিপোর্টে দেরি,
অগত্যা নিম্নমানের ওষুধ |
|
স্বাস্থ্যে সাংসদ ও বিধায়ক
তহবিলের টাকা চান মমতা |
কাজী গোলাম গউস সিদ্দিকী, কলকাতা: রাজ্যের ভাঁড়ার শূন্য। এই অবস্থায় স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর হাল ফেরানোর জন্য তৃণমূলের বিধায়ক ও সাংসদদের উন্নয়ন তহবিলের একটা অংশ দিতে বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল নেতা তথা কেন্দ্রীয় সরকারের জাহাজ প্রতিমন্ত্রী মুকুল রায় বলেন, “আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ, বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে দলের প্রত্যেক বিধায়ককে বছরে হাসপাতালের উন্নয়নের জন্য ১০ লক্ষ টাকা দিতে হবে। |
|
|
ওঝার কাছে না যাওয়ার
অনুরোধ মৃতের ছেলের |
|
মার খেয়ে বারান্দায় রোগী
দেখলেন ডাক্তারেরা |
|
|
ভাবমূর্তি বদলানোই ‘রোগ’ চিকিৎসকদের |
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|