বর্ধমান |
আচমকা অভিযানে পাঁচ
রেশন ডিলার সাসপেন্ড |
নিজস্ব সংবাদদাতা, বর্ধমান: একযোগে ৩১টি ব্লক ও ১১টি পুর এলাকায় হানা দিয়ে ১৫ জন রেশন ডিলারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল খাদ্য ও সরবরাহ দফতর তথা প্রশাসন।
শুক্রবার সকাল থেকে ৪২টি রেশন দোকানে অভিযান চালানো হয়। পাঁচ ডিলারকে তৎক্ষণাৎ সাসপেন্ড করা হয়েছে। খাদ্য ও সরবাহ দফতর জানিয়েছে, এঁদের বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় খাদ্যদ্রব্যের অবৈধ লেনদেনের অভিযোগও দায়ের করা হবে। কারণ দর্শানোর নোটিস ধরানো হয়েছে ১০ জনকে। এক মাত্র আসানসোল মহকুমায় কোনও রেশন দোকানে এ দিন বেনিয়মের নজির মেলেনি। |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, মঙ্গলকোট: হিসাবের খাতায় লেখা, ‘চুরি’ বাবদ খরচ ২৬ হাজার টাকা। সদস্যদের সন্দেহ হয়। পুলিশি তদন্তে ধরা পড়ে, ভূত রয়েছে সর্ষের মধ্যেই।
অথচ, কৃষক উন্নয়ন সমবায় সমিতির সার চুরি হয়েছে বলে মঙ্গলকোট থানায় অভিযোগ করেছিলেন খোদ সমিতির ম্যানেজার। তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার তাঁকেই গ্রেফতার করল পুলিশ। গ্রেফতার হয়েছেন আরও দু’জন। ধৃতেরা হলেন ওই সমিতির সম্পাদক মুন্সি হেফজুর রহমান, ম্যানেজার শেখ সিরাজুল এবং কর্মচারী গোলাম মোস্তাফা। তিন জনেরই বাড়ি পূর্ব নওয়াপাড়া গ্রামে। এসডিপিও (কাটোয়া) জ্যোতির্ময় রায় বলেন, “ধৃতেরা ভেবেছিলেন বিমার টাকা দিয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়া যাবে। কিন্তু তা হয়নি।” |
গায়েব ৭৭৬ বস্তা
সার,
ধৃত সমবায়
সমিতির তিন জন |
|
ফলন বাড়াতে এ বার নয়া প্রযুক্তি কালনায় |
|
আসানসোল-দুর্গাপুর |
ক্ষতিপূরণ চেয়ে ঘুরে মরছেন মৃতের পরিজন |
নীলোৎপল রায়চৌধুরী, অন্ডাল: ঘটনার পরে কেটে গিয়েছে সপ্তাহখানেক। কিন্তু অন্ডালের পরাশকোলে ছাই ধসে মৃত চার জনের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রক্রিয়া এখনও শুরুই হয়নি বলে অভিযোগ গ্রামাবাসীর।
গত শনিবার গ্রামে ছাই দিয়ে ভরাট করা ধস এলাকা বসে গিয়ে মৃত্যু হয় বাবন বন্দ্যোপাধ্যায়, তারক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁদের দুই ছেলেমেয়ের। বাসিন্দাদের দাবি মেনে ইসিএল প্রতিশ্রুতি দেয়, মৃতদের পরিবারকে পাঁচ লক্ষ করে টাকা দেওয়া হবে। এ ছাড়া, তারক ইসিএলের কর্মী হওয়ায় তাঁর পরিবারের এক জনকে এই সংস্থায় এবং বাবনের পরিবারের এক জনকে বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থায় চাকরি দেওয়া হবে। |
|
স্কুলে শিক্ষক নেই, ক্লাস নিচ্ছেন নীলমণি দাদু |
সুশান্ত বণিক, আসানসোল: ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয়।
জেলায় জেলায় অভিভাবক-শিক্ষক দ্বন্দ্ব, গাফিলতির অভিযোগে স্কুলে তালা, শিক্ষক ঘেরাও যখন এ রাজ্যের ঐতিহ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে, তখন সহযোগিতার এক নজির গড়লেন কুলটির মিঠানি গ্রামের বাসিন্দারা।
মিঠানি গ্রামের কামালপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন তিন জন। তাঁরাই শ’দুয়েক পড়ুয়ার পড়ানো থেকে মিড ডে মিলের দেখাশোনা, সব কিছুই সামলান। কিন্তু তাঁদের তিন জনের মধ্যে দু’জন শিক্ষকই বর্তমানে প্রশিক্ষণ নিতে গিয়েছেন। |
|
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|