টুকরো খবর

স্কুলে হামলায় অভিযুক্ত হলেন সিপিএম নেতা
স্কুলে চড়াও হয়ে ছাত্র ও শিক্ষকদের উপরে হামলার অভিযোগ উঠল প্রাক্তন সিপিএম পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে বর্ধমান জেলার রানিগঞ্জের জেকে নগর উচ্চ বিদ্যালয়ে। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ভানু শ্রীবাস্তব জানান, এ দিন সকালে স্কুলে দুই ছাত্রের মধ্যে বচসা হয়। শিক্ষকদের হস্তক্ষেপে তা মিটেও যায়। এর পরে দুপুর ২টো নাগাদ এক দল বহিরাগতকে নিয়ে স্কুলে চড়াও হন প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধান তথা সিপিএম নেতা রামচন্দ্র মাহাতো। তিনি নবম ও দশম শ্রেণিতে ঢুকে ছাত্রদের হুমকি দেন বলে অভিযোগ। শিক্ষকদের ঘেরাও করে রাখেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ব্যাপারে স্থানীয় নিমচা ফাঁড়িতে অভিযোগ দায়ের করেছেন প্রধান শিক্ষক ভানুবাবু। স্থানীয় তৃণমূল নেতা অভয় উপাধ্যায়ের দাবি, বিধানসভা ভোটের ফল বেরোনোর পরে এই স্কুলের অধিকাংশ শিক্ষকই এবিটিএ ছেড়েছেন। সে কারণে তাঁদের হেনস্থা করার সুযোগ খুঁজছিলেন রামচন্দ্রবাবুরা। এ দিন তা-ই করেছেন। রামচন্দ্রবাবু অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “এ দিন ৮ ছাত্রকে শিক্ষকদের সামনেই কয়েক জন ছাত্র মারধর করে। এ নিয়ে গণ্ডগোলের জেরে স্কুলের সামনে প্রচুর লোকজন জড়ো হয়েছিল। তখন আমি সেখানে যাই। চক্রান্ত করে ফাঁসানো হয়েছে।” পুলিশ জানায়, তদন্ত চলছে।

রানিগঞ্জে স্কুলে হামলায় অভিযুক্ত সিপিএম নেতা
স্কুলে ছাত্র ও শিক্ষকদের উপরে চড়াও হওয়ার অভিযোগ উঠল প্রাক্তন সিপিএম পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে। রানিগঞ্জের জেকে নগর উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ভানু শ্রীবাস্তব জানান, শুক্রবার সকালে স্কুলে দুই ছাত্রের মধ্যে বচসা হয়। শিক্ষকেরা তা মিটিয়ে দেন। দুপুর ২টো নাগাদ বহিরাগতদের নিয়ে স্কুলে চড়াও হন প্রাক্তন প্রধান রামচন্দ্র মাহাতো। তাঁরা ছাত্রদের হুমকি দেন ও শিক্ষকদের ঘেরাও করেন বলে অভিযোগ। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। নিমচা ফাঁড়িতে অভিযোগ করেন ভানুবাবু।স্থানীয় তৃণমূল নেতা অভয় উপাধ্যায় দাবি করেন, বিধানসভা ভোটের ফল বেরোনোর পরে এই স্কুলের অনেক শিক্ষকই এবিটিএ ছেড়েছেন। সুযোগ পেয়ে তাঁদের হেনস্থা করেছেন রামচন্দ্রবাবুরা। রামচন্দ্রবাবু অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “৮ ছাত্রকে শিক্ষকদের সামনেই কয়েক জন ছাত্র মারধর করে। এ নিয়ে গণ্ডগোলে স্কুলের সামনে প্রচুর লোক জড়ো হয়। তখন আমি সেখানে যাই। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে।” পুলিশ জানায়, তদন্ত চলছে।

তিন মন্দির, এক বাড়িতে চুরি দুর্গাপুরে
একই রাতে চুরি হল দুর্গাপুরের কোকওভেন থানা এলাকার তিনটি মন্দিরে। দুর্গাপুর থানার সেপকো এলাকায় একটি বাড়িতেও চুরি হয়। মন্দিরে চুরির অভিযোগে তিন জনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। বৃহস্পতিবার রাতে জোর বৃষ্টি হচ্ছিল। কেউ কিছু টের পাননি। শুক্রবার সকালে জানা যায়, সগড়ভাঙার জৈন মন্দির, ডুমুরতলার কালীমন্দির এবং ডিভিসি মোড়ের শনিমন্দিরে চুরি হয়েছে। বিগ্রহের গয়না ও প্রণামীর টাকা নিয়ে গিয়েছে দুষ্কৃতীরা। সগড়ভাঙ্গা মন্দিরের রক্ষীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। একই দল তিনটি মন্দিরে চুরি করেছে কিনা, তা-ও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ওই রাতেই আশিসকুমার ঘোষ নামে সেপকোর এক বাসিন্দার বাড়ির জানলা ভেঙে ঢুকে গয়না, নগদ টাকা, ও জামাকাপড় চুরি করা হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ওই এলাকায় আগে রাস্তায় মহিলাদের হার ছিনতাইয়ের কয়েকটি ঘটনা ঘটেছিল। সম্প্রতি চুরি-ছিনতাই তেমন হয়নি। রাত পর্যন্ত পুলিশ কাউকে ধরতে পারেনি।

চাষিদের ‘হুমকি’
অধিগৃহীত তিনশো বিঘা জমিতে শিল্প হয়নি। সেখানে চাষাবাদ করছিলেন স্থানীয় চাষিরা। তাঁদের অভিযোগ, তৃণমূলের পক্ষ থেকে এখন সেই জমিতে চাষ করতে নিষেধ করা হচ্ছে। শুক্রবার মহকুমাশাসকের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার লিখিত আবেদন জানান কালিগঞ্জ ও শঙ্করপুর মৌজার ওই চাষিরা। ১৯৬৬-৬৭ সালে দুর্গাপুর উন্নয়ন সংস্থা শিল্পের জন্য তিনশো বিঘা জমি অধিগ্রহণ করে। সিপিএমের অভিযোগ, শিল্প না হওয়ায় সেখানে চাষ করছেন চাষিরা। কিন্তু ক্ষমতায় আসার পরে কয়েক জন তৃণমূল কর্মী ওই জমিতে চাষ বন্ধ করতে হুমকি দেন। তৃণমূলের শিল্পাঞ্চল কার্যকরী সভাপতি প্রভাত চট্টোপাধ্যায় অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেন। দুর্গাপুরের মহকুমাশাসক মৌমিতা বসু জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।

ব্রিগেড থেকে ফিরতে দুর্ঘটনা
ব্রিগেডে মুখ্যমন্ত্রীর সভা সেরে ফেরার পথে গলসির বুদবুদে ট্রাকের সঙ্গে একটি বাসের ধাক্কায় আহত হয়েছেন প্রায় ৩০ জন তৃণমূল কর্মী-সমর্থক। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাত ১টা নাগাদ। আহতদের মধ্যে ২০জনকে গলসির পুরষা ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়। বাকিদের বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে দুই মহিলা-সহ চার জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়েছে। ওই দিন তাঁঁরা বাসে করে ব্রিগেড থেকে বাঁকুড়ার খাতড়া থানার কাঁকড়াগড় গ্রামে ফিরছিলেন।

জল সরাল দমকল
প্রবল বর্ষণে ১২ ঘণ্টারও বেশি সময় জলমগ্ন অবস্থায় কাটালেন রানিগঞ্জের রহমতনগর এলাকার ৬৫টি পরিবার। শুক্রবার সকালে রানিগঞ্জ পুরসভার উদ্যোগে দমকলের একটি ইঞ্জিন এসে কিছুটা জল বের করার ব্যবস্থা করে। দুপুরের পরেও এলাকায় জলের উচ্চতা ছিল ৩ ফুট। বাসিন্দাদের অভিযোগ, নিকাশি ব্যবস্থার কোনও পরিকাঠামোই গড়ে তোলেনি পুরসভা। এক নাগাড়ে বৃষ্টি হলেই এই হাল হয়। রানিগঞ্জের পুরপ্রধান অনুপ মিত্র বলেন, “নিচু জমি বলেই এই বিপত্তি। সুষ্ঠু নিকাশি ব্যবস্থা গড়তে চেষ্টা করছে পুরসভা।”
Previous Story Bardhaman Next Item



First Page| Calcutta| State| Uttarbanga| Dakshinbanga| Bardhaman| Purulia | Murshidabad| Medinipur
National | Foreign| Business | Sports | Health| Environment | Editorial| Today
Crossword| Comics | Feedback | Archives | About Us | Advertisement Rates | Font Problem

অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.