পুরুষ না নারী,
বিভ্রান্তির গেরোয়
থমকে অস্ত্রোপচার |
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: তিনি পুরুষ না নারী, এই প্রশ্নের মীমাংসা হয়নি বলে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাই পাচ্ছেন না বছর বত্রিশের বিনি রায় (নাম পরিবর্তিত)। তাঁর পেটের ক্ষত বিষিয়ে পুঁজ জমে গিয়েছে। হাঁটাচলার ক্ষমতা হারিয়েছেন। ঠিক ভাবে মূত্র নির্গত হচ্ছে না। পেট অস্বাভাবিক ফুলে গিয়েছে। গত ১০-১২ দিন ধরে কলকাতার এক সরকারি হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে ধাক্কা খাচ্ছেন বিনি। আর একটু একটু করে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে। |
|
বহু সমস্যায় জর্জরিত শতাব্দী প্রাচীন হাসপাতাল |
প্রকাশ পাল, শ্রীরামপুর: একেই বোধ হয় বলে, গোদের উপর বিষফোঁড়া। একটু জটিল রোগী এলেই অন্যত্র স্থানান্তরিত করা হয়— শ্রীরামপুর ওয়ালশ হাসপাতালের এই বদনাম দীর্ঘদিনের। তার উপর গত প্রায় সাত মাস ধরে শল্য চিকিৎসকের অভাবে ভুগছে এই হাসপাতাল। ফলে, কলকাতার হাসপাতালে রোগী পাঠানোর সংখ্যাও একলাফে বেড়ে গিয়েছে অনেকটা।
শ্রীরামপুর ওয়ালশ রাজ্যের দ্বিতীয় প্রাচীনতম হাসপাতাল। জন্ম ১৮৩৬ সালে। এর এক বছর আগে তৈরি হয় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। |
|
|
‘ঝুঁকি’র কথা না-জানিয়েই চিকিৎসা, অভিযোগ আবার |
|
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: বিভিন্ন রোগের আধুনিক চিকিৎসা যেমন আছে, সেই সব চিকিৎসাপদ্ধতির নানা ঝুঁকিও আছে। নীতিগত ভাবে চিকিৎসকদের উচিত, তেমন কোনও পদ্ধতি প্রয়োগের আগে সংশ্লিষ্ট ‘ঝুঁকি’র কথা রোগী বা রোগীর পরিজনকে বিস্তারিত জানানো। বিপদ হতে পারে জেনেও তাঁরা যদি রাজি হন, তখনই চিকিৎসক ওই পথে এগোবেন। অন্যথায় নয়। |
|
জুনিয়র ডাক্তারদের
কর্মবিরতিতে ভোগান্তি
বাঁকুড়া মেডিক্যালে |
|
|
|
বেতন না পেয়ে
কাজ বন্ধ কিছু
হাসপাতাল কর্মীর |
|
বেহাল স্বাস্থ্য পরিষেবায় ধুঁকছে জেলা হাসপাতাল |
|
টুকরো খবর |
|
|