নিজস্ব মেজাজেই ‘ধাক্কা’ দিলেন কংগ্রেসকে |
|
জয়ন্ত ঘোষাল, নয়াদিল্লি: গোড়ায় ঠিক ছিল সরকার ছাড়বেন, কিন্তু জোট ছাড়বেন না। “একটা লক্ষ্মণরেখা রাখতে হবে”, নিজেই বলেছিলেন তৃণমূল নেত্রী।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী এমন হল যে ইউপিএ-র সঙ্গে সম্পর্কে ইতি টানলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?
আসল কারণ জানেন খোদ মমতাই। তবে তৃণমূল সূত্র বলছে, এর প্রথম কারণ হল, মমতা মনে করছেন শুধু সরকার ছাড়লে কেন্দ্রকে যথেষ্ট ধাক্কা দেওয়া যাবে না। তার বদলে সমর্থন প্রত্যাহারের ‘শক থেরাপি’ দিলে কংগ্রেস নতুন করে আলোচনায় আসতে বাধ্য হবে। |
|
‘সময় নষ্ট’ না করে মায়া, মুলায়মে মন |
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: মমতার সঙ্গে সমঝোতার সম্ভাবনা ক্ষীণ ধরে নিয়েই ঘর গোছাতে নেমে পড়লেন সনিয়া-মনমোহন।
তৃণমূল সমর্থন প্রত্যাহার করে নেওয়ার পরে ইউপিএ সরকার এখন খাতায়কলমে সংখ্যালঘু। তবে সমাজবাদী পার্টি, বহুজন সমাজ পার্টি আর রাষ্ট্রীয় জনতা দল এই তিন সমর্থক দল পাশে থাকায় সরকারের আশু কোনও বিপদ নেই। কিন্তু কোনও ঝুঁকি না নিয়ে মুলায়ম-মায়াবতী-লালুপ্রসাদের সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করতে সক্রিয় কংগ্রেস। সেই সঙ্গে সতর্ক, জোটে যাতে আর ভাঙন না হয়। |
|
কাকে শত্রু বাছবে, ফের দ্বিধায় সিপিএম |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি ও কলকাতা: সিপিএমকে আবার সেই সাবেকি দোটানার মুখে ফেলে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কংগ্রেস না বিজেপি, কে বড় শত্রু— এই প্রশ্নে ফের নাজেহাল প্রকাশ কারাটরা। এবং এই দোটানায় পড়েই সিপিএম এখনও ঠিক করতে পারছে না, মনমোহন সরকার পতনের মুখে পড়লে দলের রণকৌশল কী হবে?
খুচরো ব্যবসায় বিদেশি লগ্নি ও ডিজেলের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে নামার পর, ইউপিএ সরকারকে বিপদ থেকে উদ্ধার করতে যাওয়া সিপিএমের পক্ষে সম্ভব নয়। |
|
উপহার... |
অসমের এক ছাত্রের দেওয়া ‘জাপি’ মাথায় রাষ্ট্রপতি। বুধবার নয়াদিল্লিতে। ছবি: পি টি আই। |
|
কংগ্রেস-বিরোধিতায়
বিজেপি-র নতুন অস্ত্র মমতা |
ইংরেজিতে কার কত দৌড়,
পরখ করবে অ্যাপটিস |
|
‘গঙ্গা-যাত্রা’য় সভা নাকচ
রাজ্যের, মমতায় ক্ষুণ্ণ উমা |
|
টুকরো খবর |
|
|
মমতার ছবি চণ্ডীগড়ে। সম্প্রতি কে ডি সিংহের নেতৃত্বে সেখানে মিছিল করে তৃণমূল।—নিজস্ব চিত্র। |
|
ভ্রম সংশোধন
বুধবার খবরে কেন্দ্রে তৃণমূলের ছ’জন প্রতিমন্ত্রী আছেন লেখা হয়েছে।
তৃণমূলের
প্রতিমন্ত্রীর সংখ্যা পাঁচ। অনিচ্ছাকৃত এই ত্রুটির জন্য আমরা দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী। |
|
|
|