বর্ধমান |
প্রতিমার বায়না থেকে বিসর্জন, সবেই খুদেরা |
|
কেদারনাথ ভট্টাচার্য, পূর্বস্থলী: পুজোর সম্পাদকের বয়স ১২ বছর। সে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র। পুজো কমিটির প্রায় সব সদস্যই প্রাইমারি স্কুলের গণ্ডি পেরায়নি। দু’একজন হাইস্কুল। তাতে কী? খুদেরা কী পুজো কর্তা হতে পারে না? গল্প নয়। সত্যি।বেশ কয়েক বছর ধরে পূর্বস্থলী ১ ব্লকের শ্রীরামপুর এলাকার কয়েকশো কচিকাঁচা মিলে আয়োজন করছে দুর্গাপুজো। বড়রা শুধুই পাশে থেকে সাহায্য করে। পুজোর পুরোহিত ছাড়া সবেতেই আসে তারা। কেউ ঢাক বাজায়। কেউ হিসেব রাখে। কারও কাজ পুজোর জোগাড় করা। |
|
বাড়ির পুজোয় রাঁধতে মানা ঘরের মানুষেরই |
নিজস্ব প্রতিবেদন: শতবর্ষ পেরিয়ে গিয়েছে পুজো। তবু নিয়মের যাঁতাকলে এখনও দেবীর ভোগ রান্না থেকে ব্রাত্য কাটোয়ার মল্লিকবাড়ির সদস্যেরা। পুজোর প্রতিষ্ঠাতা রাধিকাপ্রসাদ মল্লিকের তৈরি করা নিয়ম অনুযায়ী দেবীর ভোগ রান্না করেন ব্রাহ্মণেরা। এমনকী, পুজোর ফল কেটে দেবীর সামনে রাখেনও তাঁরাই। আর এই নিয়মের ব্যতিক্রম চান না পরিবারের এই প্রজন্মের সদস্যেরাও। |
|
|
আসানসোল-দুর্গাপুর |
যজ্ঞের ফোঁটা না পেয়ে শুরু পুজো |
|
নিজস্ব প্রতিবেদন: কোথাও পুজো পাঁচশো বছরের পুরানো। আবার কোথাও তিনশো থেকে সাড়ে তিনশো। আগের মতো না হলেও বনেদি বাড়ির পুজো চালিয়ে যাচ্ছেন সদস্যেরা। বুদবুদের মানকরের বড় কবিরাজ বাড়ির পুজো প্রায় সাড়ে তিনশো বছরের। বর্তমান সদস্য সুজিত দাশগুপ্ত জানান, বর্ধমান রাজার কাছে জমিদারি পাওয়ার পরে এখানে বাস শুরু করেন পূর্বপুরুষেরা। তখন থেকেই পুজো চলছে। আগে এখানে জাঁকজমকের সঙ্গে পুজো হত। |
|
প্যান্ডেলে খিদে? ওই আসছে গাড়ি |
নিজস্ব সংবাদদাতা, দুর্গাপুর: একেবারে ঠেকে না গেলে পুজোর সন্ধ্যায় কে আর হাঁড়ি ঠেলতে চায়? কিন্তু রেস্তোরাঁয় যা থিকথিকে ভিড়, টেবিল দখল করাই কঠিন। এ বার দুর্গাপুরে খাওয়ারই আসছে পেটুকদের কাছে। গাড়িতে চেপে। দুর্গাপুরের এক দল যুবক সেই গাড়ি নিয়ে ইতিউতি পাড়ায়-পাড়ায় পুজো-প্যান্ডেলের ধারে-কাছে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তাতে কী নেই? গরমাগরম চিকেন পকোড়া, চিকেন অয়েল ফ্রাই, ভেজ বা নন-ভেজ রোল, টিক্কা কাবাব, চিকেন-মটন-ফিশের বিভিন্ন আইটেময়। |
|
|
অপহরণের ঘটনায় ধৃত আর এক দাদা |
|
টুকরো খবর |
পথে দুর্গা, প্রাসাদেও... |
|
বাজনা বনাম বাঁশ |
আসছে পুজো... |
|
দর্পণে শরত্-ছবি |
|
|