• বীরবর্ণনা ৪১ বছর ধরে দাপটে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন, তবু ক্লান্তি নেই। বীরের সাজের অঙ্গ এ বার খাজুরাহ মন্দিরের নানা শৈলী। কাপড়ের উপর থার্মোকলের কারুকাজ দিয়ে তা ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে।
• ব্রহ্মাস্ত্র প্রায় প্রত্যের বছরই এলাকার সেরা পুজো হওয়ার রেকর্ড। গত বারও প্রশাসনের তরফে সেরার সম্মান জুটেছিল। এ বারও মূর্তি, মণ্ডপ, পরিবেশ সব মিলিয়ে লড়াই দিতে প্রস্তুত।
• ব্যূহে ছিদ্র মাঠটা বড় ছোট। বেশি ভিড় হলেই ঘেঁষাঘেঁষি করে দাঁড়াতে হয়। আরেকটু জায়গা পেলে দুর্গাপুরের পুজোর সঙ্গেও টেক্কা দেওয়া যেত।
• কুবেরের ধন বাজেট পাঁচ লক্ষ ছাড়িয়ে যাবে। সবার সাহায্য আর বিজ্ঞাপন ভরসা।
• তূণে বাড়তি বিসর্জনের দিন প্রতিবারই নতুন কিছু করা হয়। এ বার বাঁকুড়া থেকে বিশেষ বাজনা আনা হচ্ছে। নানা সামাজিক কাজকর্মও হয়। |
|
প্রতিবারই নতুন থিম,
রুচির ছাপ থাকে।
সাবিত্রী বন্দ্যোপাধ্যায়, পাড়াবাসী। |
কলকাতা থেকে নামী শিল্পী
আনলে বেশ হয়।
সোনালি মাজি, কলেজ ছাত্রী। |
|
সেনাপতির রণহঙ্কার |
সেনাপতির রণহঙ্কার শুনছি ওরাও নাকি চেষ্টা করছে!
উত্তম সেনাপতি, সম্পাদক। |
|
• বীরবর্ণনা বীরের বয়স বাড়ছে তবু টক্কর দিতে সদাই প্রস্তুত। বাঁশের নানা সামগ্রী দিয়ে মন্দিরের আদলে মণ্ডপ হচ্ছে। মণ্ডপের গা জুড়ে চটের উপর বাঁশের নানা কারুকাজ থাকছে।
• ব্রহ্মাস্ত্র নবদ্বীপ থেকে শিল্পী এনে মণ্ডপ তৈরি করা হচ্ছে। দিনরাত কাজ করছেন তাঁরা। প্রতিমাও বানানো হচ্ছে মণ্ডপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে।
• ব্যূহে ছিদ্র সমস্যা সেই জায়গা। দর্শনার্থীদের সংখ্যা বাড়লেই দাঁড়ানোর জায়গা মিলবে না। আর বৃষ্টি হলে পাশের পুকুরের জল মণ্ডপে ঢুকে যাওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।
• কুবেরের ধন পাঁচ লক্ষ পকেটে নিয়ে যুদ্ধে নামা। ক্লাবের সদস্য, বাড়ি বাড়ি চাঁদা আর বিজ্ঞাপন ভরসা।
• তূণে বাড়তি জিটি রোডের ধারেই মণ্ডপ। ফলে বাইরে থেকেও সহজেই প্রতিমা দর্শনে আসা যাবে। |
|
মেয়েদের নিয়ে কোনও
অনুষ্ঠান হলে ভাল হয়।
লক্ষ্মী চট্টোপাধ্যায়, পাড়াবাসী। |
কোনও টিভি স্টারকে আনলে
আনন্দটা আরও বাড়ত।
সঙ্গীতা চট্টোপাধ্যায়, স্কুল ছাত্রী। |
|
সেনাপতির রণহঙ্কার |
দেখাব কাকে বলে লড়াই!
কাজল ঘোষ, সম্পাদক। |
|
সংকলন: বিপ্লব ভট্টাচার্য। ছবি: বিকাশ মশান। |