ষষ্ঠীতেই জনজোয়ার, টক্কর দক্ষিণের সঙ্গে উত্তরের কুন্তক চট্টোপাধ্যায়: একের বিরুদ্ধে পাঁচ! মন্ত্রীর বিরুদ্ধে মেয়র পারিষদ! তবে ভোটে নয়, পুজোর ভিড় টানার লড়াইয়ে। গত কয়েক বছর ধরে পুজো ময়দানে নিউ আলিপুর সুরুচির দাপট দেখেছে মহানগরী। আর এই পুজোকে কলকাতার ময়দানে কার্যত এগিয়ে নিয়ে এসেছেন আবাসনমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। এ বার সেই দাপটকে কার্যত চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে হাতিবাগানের পাঁচটি পুজো। যার মধ্যে চারটির সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে রয়েছেন পুরসভার মেয়র পারিষদ অতীন ঘোষ। মা দুর্গা ‘লা-জবাব’, তবে মনে ধরেনি বাঙালি খানা ঋজু বসু: হরপ্পা থেকে হাতিবাগানে ফোনটা আসে চতুর্থীর রাতে। তখনই যমজ ছেলেমেয়ে হওয়ার খবর পেয়েছেন হায়দর আলি। শুনে অগ্রজপ্রতিম বন্ধু মমতাজ আহমেদের হাসি আর ধরে না! হায়দরের পিঠ চাপড়ে বলেন, “সাবাস্ এ বার তোর বেটাবেটির নাম গণেশ আর লছ্মিই রেখে দে!” বলিউডের দৌলতে নাম দু’টো অবশ্য হায়দরদের অজানা নয়। তবে হাতিবাগান নবীনপল্লির মণ্ডপ সাজাতে এসে দুর্গা ও তাঁর চার ছেলেমেয়ের আরও অনেক খুঁটিনাটি জানা হয়ে গিয়েছে। মনখারাপের বিকেলে বিশ্রাম ক্লান্ত কুমোরটুলির অত্রি মিত্র: বিড়িতে একটা লম্বা টান। আকাশের দিকে তাকিয়ে প্রবীণ প্রতিমাশিল্পী বললেন, “হয়তো মহাষষ্ঠীতে এমন কথা বলতে নেই। কিন্তু এটাই সত্যি। ষষ্ঠীর দিন সারা পৃথিবীতে যখন বোধনের বাজনা, আমাদের পাড়ায় তখন বিসর্জন।” ষষ্ঠীর দুপুরে কুমোরটুলির গলি-ঘুপচি যেন ভাঙা হাট। সুনসান, নিঃশব্দ। শিল্পীদের স্টুডিও ফাঁকা। আলস্যে আড়মোড়া ভাঙছে গোটা পোটোপাড়া। অটো বন্ধ অমিল বাস, ষষ্ঠীতেই নাকাল মানুষ উৎসবে আবাসন যেন একান্নবর্তী পরিবার আকাল এলপিজি-র, সঙ্কটে অটোচালকেরা শিল্পীর মৃত্যু, অভিযুক্ত পুজো কমিটি ছাত্রীর দেহ উদ্ধার টুকরো খবর পার্লে আনন্দবাজার পত্রিকা শারদ অর্ঘ্য ১৪২০ পাওয়ার্ড বাই ইউকো ব্যাঙ্ক রণং দেহি : কাজ শুরু করল উড়ুক্কু যান। বৃহস্পতিবার বিকেলে হেয়ার স্কুলের মাঠে বসেই চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ এবং সংলগ্ন রাস্তায় গাড়ি চলাচল দেখলেন কলকাতা পুলিশ কমিশনার সুরজিৎ করপুরকায়স্থ। —নিজস্ব চিত্র।