যৌনকর্মীদের পুজো
করতে দেওয়া উচিত,
বলল হাইকোর্ট |
নিজস্ব সংবাদদাতা: সামনে আর কোনও বাধা দেখছেন না যৌনকর্মীরা। অবশেষে তাঁদের দুর্গাপুজোর ইচ্ছাপুরণ হতে চলেছে। কারণ, সোনাগাছি এলাকায় যৌনকর্মীদের দুর্গাপুজো সংক্রান্ত মামলায় বুধবার কলকাতা হাইকোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, ব্যতিক্রম হিসেবে এই পুজো করতে দেওয়া উচিত।
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অসীম বন্দ্যোপাধায় এ দিন জানান, কলকাতায় নতুন কোনও পুজো করা যাবে না বলে পুলিশি নির্দেশিকা থাকা সত্ত্বেও তিনি মনে করেন, যৌনকর্মীদের দুর্গাপুজোর জন্য একটা ব্যবস্থা নেওয়া যায় কি না তা দেখা উচিত। |
|
ডুবন্তকে রক্ষা করতে মাঝগঙ্গায় ‘বেপরোয়া’ ঝাঁপ |
সুনন্দ ঘোষ: বুকের মাপ ৩৪ ইঞ্চি। কিন্তু তাঁর বুকের পাটার মাপ মেলা অত সহজ নয়।
তাই অচেনা কাউকে বাঁচাতেও মাঝগঙ্গায় ঝাঁপাতে পারেন সঞ্জয় সিংহ। এক মুহূর্তও ভাবেন না, মাঝগঙ্গার চোরা স্রোত তাঁকে টেনে নিয়ে যেতে পারে। ভাবেন না, বাড়িতে স্ত্রী, ১৪ বছরের মেয়ে, ৪ বছরের ছেলে রয়েছে। শুধু অনুভব করেন, তাঁর ভিতরে কেউ যেন বলছে, ডুবন্ত মানুষটিকে বাঁচাতেই হবে।
বছর চল্লিশের সঞ্জয় রোজ সকালে হিন্দমোটরে প্রাতর্ভ্রমণের শেষে গঙ্গায় সাঁতার কাটেন। |
|
|
নাই রে বাঁধন, নাই রে বাধা |
|
সুরবেক বিশ্বাস: মার্সিডিজ ট্যাক্সিতে উঠে চালকের পিছনের আসনে বসেছিলেন তিনি। কলকাতা থেকে একটি কর্পোরেটের উচ্চপদস্থ কর্তা অফিসের কাজে গিয়েছিলেন সিঙ্গাপুরে। ট্যাক্সিচালক বললেন, “দয়া করে আগে সিটবেল্ট বেঁধে নিন।” কর্পোরেট-কর্তা তা শুনে রীতিমতো বিস্মিত “সে কী! পিছনের সিটে বসেও সিটবেল্ট বাঁধতে হবে?” তখন হাসিমুখে চালকের জবাব, “অবশ্যই। মনে রাখবেন, সিঙ্গাপুর ইজ আ ফাইন সিটি।” |
|
পুজোর আগেই রেকর্ড ভিড়,
যাত্রীরা নাজেহাল মেট্রোয় |
|
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|