স্বাস্থ্য
রোগীকে বাঁচাতে
হলে পোশাক আর চাদর
আনুন বাড়ি থেকে
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা:
সুস্থ হতে হাসপাতালে এসে সেখানেই ভয়াবহ সংক্রমণ। বহু ক্ষেত্রে জীবনসংশয়ও। সরকারি হাসপাতালে প্রায়শই ঘটে চলা এই ‘হসপিটাল অ্যাকোয়ার্ড ইনফেকশন’-এর অন্যতম কারণ হিসেবে এ বার কাঠগড়ায় উঠেছে লন্ড্রি পরিষেবা। যার প্রেক্ষিতে ভারপ্রাপ্ত সংস্থাকে সতর্ক করার পাশাপাশি হাসপাতালের কাপড়চোপড় কাচার বিষয়টিতে স্বনির্ভরতা আনার কথাও ভাবতে শুরু করেছেন রাজ্যের স্বাস্থ্য-কর্তারা। অভিযোগ, বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে রোগীর বিছানায় পাতা বা গায়ে দেওয়া চাদর-কম্বল ঠিকঠাক পরিষ্কার করা হচ্ছে না।
চিকিৎসকের অভাবে ধুঁকছে
সরকারি
হাসপাতাল
দেবমাল্য বাগচি, হলদিয়া:
নামেই মহকুমা হাসপাতাল। পূর্ব মেদিনীপুরের শিল্পশহর হলদিয়ার সরকারি হাসপাতালটিতে স্বাস্থ্য পরিষেবা তলানিতে এসে ঠেকেছে। চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের অভাব প্রকট। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা হাসপাতালের মর্গের। এক জনও সার্জেন নেই। অথচ মহকুমার যত অস্বাভাবিক মৃত্যুর ময়না-তদন্ত হচ্ছে নির্বিচারে। অবস্থা এমনই প্রয়োজনে শিশু বিশেষজ্ঞকেও ময়না-তদন্ত করতে হচ্ছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেল, জরুরি-সহ বিভিন্ন বিভাগ মিলিয়ে যেখানে ৪৫ জন চিকিৎসক থাকার কথা, সেখানে রয়েছেন মাত্র ২৪ জন। সার্জেন দু’জন থাকলেও অটোপ্সি বিভাগে কেউ নেই। ফলে পালা করে অন্য বিভাগের চিকিৎসকেরা ময়না-তদন্ত করেন।
মিলছে না জল, সঙ্কটে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতাল
নির্ভয়ে পড়ো,
আশ্বাস কোর্টের
গুটখা বন্ধে দেরি,
রাজ্যের বক্তব্য তলব
টুকরো খবর
First Page
|
Calcutta
|
State
|
Uttarbanga
|
Dakshinbanga
|
Bardhaman
|
Purulia
|
Murshidabad
|
Medinipur
National
|
Foreign
|
Business
|
Sports
|
Health
|
Environment
|
Editorial
|
Today
Crossword
|
Comics
|
Feedback
|
Archives
|
About Us
|
Advertisement Rates
|
Font Problem
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.