হাসপাতালের বিছানা থেকে পড়ে মৃত রোগী |
হাসপাতালের শয্যা থেকে পড়ে গিয়ে এক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে। মৃতের আত্মীয়ের অভিযোগ, হাসপাতালের গাফিলতিতেই এমন ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার হাসপাতাল সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগও দায়ের করেছেন তিনি। সুপার দেবব্রত দাস জানিয়েছেন, তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার অর্শের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন বেনাচিতির রামকৃষ্ণ পল্লির বাসিন্দা জয়লাল মাহাতো (৩৩)। বৃহস্পতিবার তিনি শয্যা থেকে মেঝেতে পড়ে যান বলে অভিযোগ। তাঁর পাশের শয্যায় রয়েছেন দেবু মাঝি। তিনি জানান, সেই সময় হাসপাতালের কোনও নার্স বা আয়া ওয়ার্ডে ছিলেন না। তিনি ও আরও কয়েকজন রোগী মিলেই জয়লালবাবুকে বিছানায় তোলেন। পরে চিকিৎসকেরা আসেন। তবে ঘন্টাখানেকের মধ্যেই মারা যান তিনি। জয়লালবাবুর দাদা কিশোর মাহাতোর অভিযোগ, হাসপাতালের গাফিলতিতেই তাঁর ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। সুপার দেবব্রত দাস বলেন, “ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না পেলে বোঝা সম্ভব নয় ঠিক কি কারণে ওই রোগী মারা গিয়েছেন। ঘটনার উপযুক্ত তদন্ত হবে।”
|
‘ল্যাপারোস্কোপি’ অস্ত্রোপচারের আধুনিক রীতিনীতি নিয়ে চিকিৎসকদের জন্য প্রশিক্ষণ শিবির শুরু হল দক্ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে। বৃহস্পতিবার ওই হাসপাতালের ‘চিফ অপারেটিং অফিসার’ রূপক বড়ুয়া এ কথা জানান। তিনি জানিয়েছেন, ওই পদ্ধতিতে অস্ত্রোপচারের খুঁটিনাটি নিয়ে এ শহরে সঠিক প্রশিক্ষণের সমস্যা আছে। তাই চিকিৎসকদের একটি সংগঠনের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এই শিবিরের আয়োজন।
|
চক্ষু পরীক্ষা শিবির হল আসানসোল ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ধ্রুবডাঙা জলট্যাঙ্কির পাশে মহারানি স্থানে। রানিগঞ্জের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের চিকিৎসকেরা ১০৬ জনের বিনা খরচে চোখ পরীক্ষা করেন। এঁদের মধ্যে ১০ জনের ছানি অপারেশন হবে ৮ মে।
|
পায়ে দড়ি দিয়ে বেঁধে লুকিয়ে নিষিদ্ধ ওষুধ নিয়ে যাচ্ছিলেন বিমানযাত্রী। বৃহস্পতিবার সকালে বিমানে ওঠার আগেই ধরা পড়ে গেলেন কলকাতা বিমানবন্দরে। ধৃতের নাম রেমরুয়াকা লাই। বাড়ি আইজলে। তাঁর কাছে প্রায় ১২০টি নিষিদ্ধ ওষুধ ছিল। তিনি পুলিশকে জানান, কলকাতায় চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন। আইজলে ব্যথার ওষুধ পাওয়া যায় না বলেই কলকাতা থেকে কিনে নিয়ে যাচ্ছিলেন। |