উন্নয়ন শিকেয়
তুলে
খয়রাতি
চলছে দেদার |
জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, কলকাতা: বাজেটে প্রতিশ্রুতি ছিল, রাজ্য সরকার এমন কিছু উন্নয়ন করবে, যার দীর্ঘমেয়াদি সুফল পাবেন সংখ্যালঘু মানুষ। কিন্তু সরকারি তথ্যই বলছে, জনমোহিনী নীতিকে অগ্রাধিকার দিতে গিয়ে ঘোষিত লক্ষ্য থেকে অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছে সংখ্যালঘু উন্নয়ন দফতর। যে দফতরের দায়িত্ব খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে। বছরের শেষ ভাগে এসে অর্থ দফতর জানাচ্ছে, ওই দফতরের জন্য পরিকল্পনা খাতে যত টাকা বরাদ্দ হয়েছিল, তার ৫০ শতাংশেরও বেশি এখনও খরচই করা সম্ভব হয়নি। |
|
হাসিমুখ, হাতে-হাত মমতা-রাজ্যপাল |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: রাজ্যপাল-মুখ্যমন্ত্রী দূরত্ব কমে এল। আক্ষরিক এবং প্রতীকী অর্থে।
আক্ষরিক, কারণ, শনিবার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে স্বামী বিবেকানন্দের জন্মের সার্ধ শতবর্ষ পালন অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল এম কে নারায়ণনের পাশেই বসতে দেখা গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। শুধু পাশাপাশি বসাই নয়, খুবই আন্তরিক ভঙ্গিতে দু’জনকে কথাবার্তাও বলতে দেখা গেল। এমনকী, এক জন বয়োজ্যেষ্ঠ যে ভাবে কনিষ্ঠ কারও সঙ্গে কথা বলেন, সে ভাবেই মুখ্যমন্ত্রীর কাঁধে হাত রেখে রাজ্যপালকে কথা বলতে দেখা গিয়েছে। |
|
|
স্বাস্থ্য-শিল্প শিকেয়
তুলে ক্লাব-তোষণ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: হতে পারত ছ’টি হাসপাতাল। হতে পারত একটা বড় মাপের শিল্প প্রকল্প। কিন্তু এ সব কিছুই হচ্ছে না। রাজ্যের ক্লাবগুলির মধ্যে বিলিয়ে সেই টাকা খরচ করতে চলেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।
ক্ষমতায় আসার পরেই গত বছর থেকে ক্লাবগুলিকে ২ লক্ষ টাকা করে অনুদান দেওয়ার প্রকল্প চালু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। শুক্রবার তিনি ঘোষণা করেছেন, পাঁচ বছর ধরে ক্লাবগুলিকে টাকা দেবে তাঁর সরকার। |
|
|
পঞ্চায়েতের আগে
রাজ্যকে হুঁশিয়ারি
মুসলিম সংগঠনের |
|
|
|
বিধায়কের সুপারিশই শর্ত, বাদ নামীদামি বহু ক্লাব |
|
শোভাযাত্রা ও
শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে উদযাপন
বিবেকানন্দ জন্মদিবস |
|
|
অসহযোগী রাজ্য,সরব রেলের জিএম |
|
|