বাড়ছে মানসিক
রোগীর সংখ্যা,
অব্যবস্থা চিকিৎসায় |
সুকান্ত সরকার, কলকাতা: কমলেশ মিত্র। বয়স ২৭ বছর। ক্রিকেট, ফুটবল, ভলিবল খেলায় এলাকায় খুব নামডাক ছিল। কিন্তু চাকরির প্রতিযোগিতায় খুব একটা সুবিধে করে উঠতে পারছিলেন না। বছর চারেক সামাজিক মেলামেশা বন্ধ করে দেন। বেরোতেনও না। মনে হত, কেউ তাঁর উপর নজর রাখছে। এ ভাবে চলার পরে চলন্ত ট্রেনের সামনে ঝাঁপ দেন তিনি। বছর পঞ্চাশের প্রশান্ত সরকারের বিষয়টা একটু আলাদা। গত ১২-১৩ বছর ধরে তিনি মানসিক অবসাদে ভুগছেন। |
|
বদলায়নি ‘বদভ্যাস’ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, সাগরদিঘি: ডায়েরিয়ার প্রকোপেও ‘বদভ্যাস’ বদলায়নি বন্যেশ্বর ও দক্ষিণগ্রামের। সোমবারও পুকুরের নোংরা দুর্গন্ধময় জলে যথারীতি বাসন মাজা থেকে কাপড় কাচা কোনওটাই বন্ধ করা যায়নি গ্রামবাসীদের। এমনকী ডায়েরিয়া কাণ্ডের পরও সোমবার নিমের দাঁতন দিয়ে দাঁত মেজে দিব্যি পুকুরে মুখ ধুতে দেখা গিয়েছে বহু মানুষকেই। রবিবার পর্যন্ত এক সপ্তাহে ৪০ জন ডায়েরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ওই গ্রামে। পাশের গ্রাম আথুয়া ও তাঁতিবিড়োলেও রবিবার ৬ জন আক্রান্ত হয়েছে। এক কিশোরীর মৃতু্য হয়েছে ডায়েরিয়ায়। |
|
|
হাসপাতালে ওষুধই
মেলে না, রোগীর
ভরসা বাইরের দোকান |
নিজস্ব সংবাদদাতা, করিমপুর: গত শনিবার রাতে অসহ্য জ্বর নিয়ে করিমপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন নিউ শিকারপুরের প্রৌঢ় অনিল মণ্ডল। তিনি হাসপাতালে একটা শয্যা পেয়েছেন ঠিকই, তবে প্রায় সব ওষুধই তাঁকে বাইরে থেকে কিনতে হয়েছে। অনিলবাবুর ছেলে সনতের অভিযোগ, ‘‘সব ওষুধই যদি বাইরে থেকে কিনতে হয় তাহলে সরকারি হাসপাতালে আসার থেকে নার্সিংহোমে যাওয়াই ভাল।’’ একই অভিজ্ঞতা বাঁশবেড়িয়ার চম্পা বেওয়ার। পেটের যন্ত্রণায় ছটফট করছিল বছর দশেকের সুমিতা খাতুন। |
|
|
ময়না-তদন্ত ঘিরে
হাসপাতালে ভাঙচুর |
|
মালদহ মেডিক্যালে ৯ ঘণ্টায় ৬ শিশুর মৃত্যু |
|
টুকরো খবর |
|
|