সিরিজ জয়ের সঙ্গে কাঁটাও থাকছে ধোনির জন্য |
|
রাজর্ষি গঙ্গোপাধ্যায়, বেঙ্গালুরু: টেস্ট জয়ের নিস্তরঙ্গ উপকুলে যে শেষ বেলায় এমন ছোটখাটো সুনামি আছড়ে পড়বে, অতি বড় ক্রিকেটবোদ্ধাও বোধহয় ভাবতে পারেননি। কে-ই বা বুঝেছিল, একপেশে সিরিজে শিরশিরে উত্তেজনা ফিরিয়ে আনবে ভারতীয় ব্যাটিং? দুপুর তিনটে নাগাদ চিন্নাস্বামী প্রেসবক্সের লাগোয়া সিঁড়ি দিয়ে চিন্তিত মুখে নামছিলেন রবি শাস্ত্রী। ধারাভাষ্য থেকে ছোট্ট ব্রেক। চিন্তিত কেন? না, স্কোরবোর্ডে ততক্ষণে ধোনিদের জন্য অশনিসঙ্কেত। চারটে গিয়েছে, হাতে আর ছ’টা, চাই আরও একশোর কাছাকাছি রান। |
|
সচিন, বেছে খেললে কিন্তু এ রকমই হবে |
অশোক মলহোত্র: বিপর্যয়ের পর নিউজিল্যান্ডের মতো দুধভাত দলের বিরুদ্ধেও টেস্ট সিরিজ জয় ভারতকে মানসিক ভাবে চাঙ্গা করবে। আমার কাছে অবশ্য বেশি গুরুত্বের, ঘরের মাঠেও আমরা নিজেদের পছন্দের উইকেট বানিয়ে কিন্তু সিরিজটা জিতিনি। ঘূর্ণি উইকেট নয়। বরং টেস্টের মোটামুটি আদর্শ উইকেট ছিল উপ্পল আর চিন্নাস্বামী, দুই জায়গাতেই। পেসার সাহায্য পেয়েছে। ব্যাটসম্যান স্ট্রোক খেলতে পেরেছে। তৃতীয় দিন থেকে স্পিনার টার্ন পেয়েছে। |
|
|
টোলগে-নাটক সত্যিই শেষ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: মানুষের ঢল উপচে পড়ছে। ইস্টবেঙ্গল কর্তারা হাতের ব্যারিকেড করে দাঁড়িয়ে
তাঁবুর বাইরে। অবশ্যই লাল কার্পেট বিছানো ছিল না। কিন্তু ক্লাবের দু’পাশে যে ভাবে সার দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন
সমর্থকরা, দেখে মনে হচ্ছিল শেষ বারের মতো টোলগে ওজবেকে অভিবাদন জানাতে চায় ইস্টবেঙ্গল জনতা।
ময়দানের ইতিহাসে এক অভূতপূর্ব দৃশ্যই দেখল ফুটবলপ্রেমীরা। |
|
|
‘কোভারম্যান্সের মধ্যে হাউটনের
চেয়ে বেশি আন্তরিকতা দেখছি’ |
|
|
|
টুকরো খবর |
|
|