|
|
|
|
লক্ষ্মণের নামে জামিন অযোগ্য পরোয়ানা |
নিজস্ব প্রতিবেদন |
নন্দীগ্রাম নিখোঁজ-কাণ্ডে সোমবার লক্ষ্মণ শেঠ-সহ ৭১ জন ফেরার সিপিএম নেতা-কর্মীর নামে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে হলদিয়ার এসিজেএম আদালত। গত ৩০ জানুয়ারি সিআইডি চার্জশিট পেশ করেছিল এই মামলায়। এসিজেএম সর্বাণী মল্লিক চট্টোপাধ্যায় সে দিন ‘সমন’ জারি করে ফেরারদের আত্মসমর্পণের জন্য ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় দেন। এ দিন সেই মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় জারি হল পরোয়ানা। আগামী ২৯ মার্চ এই মামলার পরবর্তী দিন ধার্য হয়েছে।
এ দিনই আবার দাসেরবাঁধ কঙ্কাল-কাণ্ডে বন্দি দেবাশিস পাইনের জামিন মঞ্জুর করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। এই মামলায় অন্যতম প্রধান অভিযুক্ত প্রাক্তন মন্ত্রী সুশান্ত ঘোষ এ মাসের গোড়াতেই শর্তসাপেক্ষে জামিন পেয়েছিলেন সুপ্রিম কোর্ট থেকে। দেবাশিসবাবু এক সময়ে সুশান্তবাবুর আপ্ত-সহায়ক ছিলেন। সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি অসীম রায় ও বিচারপতি অসীম রায়ের ডিভিশন বেঞ্চ দেবাশিসবাবুর জামিনের আবেদন মঞ্জুর করলেও পশ্চিম মেদিনীপুরে তাঁর গতিবিধি নিয়ন্ত্রণে শর্ত আরোপ করেছে। গত শুক্রবার এই মামলায় আর এক বন্দি কিরীটী রায়েরও জামিন মঞ্জুর করে হাইকোর্ট। কঙ্কাল-কাণ্ডে গত ২৩ সেপ্টেম্বর ৫৮ জন সিপিএম নেতা-কর্মীর নামে চার্জশিট দেয় সিআইডি। অভিযুক্তদের মধ্যে ২০ জন জেলবন্দি ছিলেন। দেবাশিসবাবু ও কিরীটীবাবু যথাক্রমে গত ২৪ জুলাই ও ২৬ অগস্ট থেকে বন্দি ছিলেন। জামিন মঞ্জুর হলেও হাইকোর্টের আদেশের প্রতিলিপি সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মেদিনীপুর আদালতে না পৌঁছনোয়, তাঁরা এখনও ছাড়া পাননি। ৬ মার্চ মেদিনীপুরের চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা-দায়রা আদালতে বিচার শুরুর কথা। |
|
|
|
|
|