পুলিশের ফোন পেয়ে মাকে ঘরে ফেরাল ছেলে |
দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, নবদ্বীপ: একটা কলাইয়ের বাটি। তাতে চায়ে ভেজানো সামান্য কয়েকটি মুড়ি। নবদ্বীপের একটি আশ্রমের চাতালে এক দল ভিক্ষাজীবীর মধ্যে একটু জবুথবু হয়েই বসেছিলেন তিনি।
শহরের পোড়া মা তলার দুই যুবক তরুণ সাহা এবং সুকু দাসের নজরে পড়ে, এই বৃদ্ধা অন্যদের মতো নন। তিনি কারও কাছ থেকে ভিক্ষাও চাইছিলেন না। তাঁরাই তখন তাঁকে জিজ্ঞাসা করে জানতে পারেন, দিন পাঁচেক ধরে এই শহরের বিভিন্ন রাস্তা, চাতালই ছিল কলকাতার বেহালার মাইতি পাড়ার বাসিন্দা তরুবালা মাইতি নামে ওই বৃদ্ধার আশ্রয়। |
|
|
সীমান্তে পাচার বন্ধে উদ্যোগ জেলা পুলিশের |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, বহরমপুর: মাদকবিরোধী অভিযানে বড়সর সাফল্য পেল লালগোলা থানার পুলিশ। তারপরে সীমান্তবর্তী এই জেলায় চোরাপাচার বন্ধেও উদ্যোগী হয়েছে পুলিশ। মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর বলেন, “লালগোলা থেকে হেরোইন ব্যবসা গুটিয়ে দেওয়া হবে। এ জন্য তথ্য সংগ্রহ চলছে। হেরোইন তৈরির কাঁচা মাল হিসেবে উত্তরপ্রদেশ থেকে মরফিন নিয়ে আসা হয়। জেলায় যে পথ দিয়ে ওই কাঁচা মাল ঢুকছে, তা বন্ধ করে দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে ফেনসিডিল ও গবাদি পশু চোরাচালান রুখতেও বেশ কিছু পদক্ষেপ করা হয়েছে।” |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কৃষ্ণনগর: আসন্ন কলেজ নির্বাচনে কৃষ্ণনগরের দু’টি কলেজে প্রার্থীই দিতে পারল না এসএফআই। আগের বছর এই দু’টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কৃষ্ণনগরের দ্বিজেন্দ্রলাল কলেজ ও বিপ্রদাস পালচৌধুরী ইন্সটিটিউশন অফ টেকনোলজিতে ক্ষমতায় ছিল এসএফআই-ই। শনিবার ছিল ওই দু’টি কলেজে মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। কলেজ দু’টিতে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ ছাড়া অন্য কোনও সংগঠনের তরফে মনোনয়ন জমা পড়েনি। প্রার্থী দিতে পারেনি ছাত্র পরিষদও। |
দুই কলেজে প্রার্থী
দিতে পারল
না এসএফআই |
|
কেকেএম ফাইনালে
নজর কাড়ল বেলডাঙাই |
|
|
|
তথ্যের অধিকার
নিয়ে সচেতনতা
বাড়ুক: প্রণব |
|
টুকরো খবর |
|
পুরনো সেই দিনের কথা... |
|
কলেজের ক্লাসঘরে আবার ফিরে আসা। চেনা বেঞ্চ, চেনা ব্ল্যাকবোর্ড। কারও তিরিশ বছর, কারও বা চল্লিশ
বছর আগে এই ঘরে ছিল নিত্য আনাগোনা। তখনকার সেই মন হয়ত হারিয়ে গিয়েছে। কিন্তু স্মৃতি সততই
সুখের। কৃষ্ণনগর গভর্নমেন্ট কলেজে পুনর্মিলন উৎসবে রবিবার সারা দিন সেই স্মৃতিচর্চাতেই কাটল
এই কলেজের প্রাক্তনীদের। ছবি: সুদীপ ভট্টাচার্য। |
|
ভ্রম সংশোধন
মুর্শিদাবাদে নবগ্রামে শনিবার বিসর্জনের শোভাযাত্রায় লরি ঢুকে পড়ায় তিন জন মারা গিয়েছেন।
মৃতদের নাম রজিব শেখ (৫০), আসিরুদ্দিন শেখ (৪৫) এবং অরিজিৎ মার্জিত (১৩)। রবিবার ভুল
করে প্রকাশিত হয়েছিল, ওই দুর্ঘটনায় পাঁচ জন মারা গিয়েছেন। মৃত এক জনের নামও ভুল প্রকাশিত
হয়েছিল। রজিব শেখের নাম ভুল করে ওজিব শেখ লেখা হয়েছে। গৌতম দাস নামে এক ব্যক্তি মারা গিয়েছেন
লেখা হয়েছিল, কিন্তু হতাহতদের মধ্যে এই নামে কেউ নেই। এ ছাড়া মীরজাহান শেখ দুর্ঘটনায় মারা
গিয়েছেন বলে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি প্রকৃতপক্ষে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বহরমপুর নিউ
জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এই সব ভুলের জন্য আমরা দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী। |
|
|
|