রাজর্ষি গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা: আজ পর্যন্ত একক দক্ষতায় ক’জন ক্রিকেটার বাঁচিয়েছেন বাংলাকে? নিশ্চিত মৃত্যুর মঞ্চে দাঁড়িয়ে জীবনের ছবিই বা এঁকেছেন ক’জন? পঙ্কজ রায় থেকে মনোজ তিওয়ারি, ম্যাচ বাঁচানো বা জেতানোর উদাহরণ অসংখ্য। কিন্তু মনে রাখার মতো ইনিংস হাতে গোণা। হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে হেলমেট ছাড়া পঙ্কজ রায়ের দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির ‘মিথ’ যেমন আছে, তেমনই আছে রঞ্জি কোয়ার্টার ফাইনালে ভাঙা পা নিয়ে স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়ের ১১৬, যা শ্রীনাথ-প্রসাদের কর্নাটকের বিরুদ্ধে বাঁচিয়ে দিয়েছিল বাংলাকে। মনোজ-বীরের প্রতাপে বেঁচে থাকার তিন পয়েন্ট খুব তাড়াতাড়িই রঞ্জি জিতব, বলছেন মনোজ সব্যসাচী সরকার, কলকাতা: তিন পয়েন্ট এনে দিয়েও আউট হয়ে বিরক্তিতে শূন্যে ব্যাট ঝাঁকানো। ৫৪২ মিনিট ক্রিজে থেকে ১৮৭ করে ফেরার সময় অবশেষে হেলমেট খোলা। বাংলাকে না বাঁচালে শিরস্ত্রাণ না খোলার ধর্নুভাঙা পণ ছিল যে! ম্যাচ শেষে মনোজ তিওয়ারির গলায় রসিকতা, “আসলে তখন ক্লাবহাউসের দিকে পিঠ করে ব্যাট করছিলাম তো। আপনাদের দেখা যাচ্ছিল না। প্রেসবক্সটা হাইকোর্টের দিকে হলে হেলমেট খুলতাম!” একা ওডাফাতেই ভরসা রাখছে চোটগ্রস্ত বাগান সচিনকে থামাতে গুরু গ্রেগকে নামাল অস্ট্রেলিয়া টুকরো খবর