বিধির ফাঁসেই সঙ্কটে প্রতিরোধী
যক্ষ্মার বহু রোগী |
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: শয্যা খালি পড়ে রয়েছে। তবু মুর্শিদাবাদ, পশ্চিম মেদিনীপুর বা বীরভূমের মতো অনেক জেলা থেকে আসা বহু মুমূর্ষু রোগীকে ফিরিয়ে দিচ্ছে কলকাতার কেএস রায় যক্ষ্মা হাসপাতাল। ওঁরা যে শহরের অন্য কোনও হাসপাতালে ভর্তি হবেন, তারও উপায় নেই। কারণ, ওষুধ প্রতিরোধী (মাল্টি ড্রাগ রেজিস্ট্যান্ট, সংক্ষেপে এমডিআর) যক্ষ্মারোগের চিকিৎসা দক্ষিণবঙ্গের আর কোনও সরকারি হাসপাতালে হয় না! |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, কলকাতা: মহানগরীতে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে উদ্বিগ্ন পুরসভা। ‘কলকাতা জেলা টিবি কন্ট্রোলিং সোসাইটি’ নামে উচ্চক্ষমতার একটি কমিটি থাকলেও দীর্ঘকাল তাদের কোনও বৈঠকই হয়নি বলে মঙ্গলবার অভিযোগ করেন পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের কর্তারা। একই সঙ্গে কলকাতায় যক্ষ্মা রোগের সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেন তাঁরা। |
যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে নতুন
ভাবনা পুরসভার |
|
বায়োপসিতে ধরা পড়ল
তরুণীর দ্বৈত অস্তিত্ব |
সোমা মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: ডিম্বাশয়ের ক্যানসার অস্ত্রোপচার করার পরে চিকিৎসকদের চক্ষু চড়কগাছ। বায়োপসি রিপোর্টে তাঁরা দেখছেন, একইসঙ্গে ডিম্বাশয় ও শুক্রাশয় দুই-ই ছিল ১৯ বছরের তরুণীর দেহের ভিতরে। চিকিৎসা পরিভাষায় এর নাম ‘ওভোটেস্টিস’। ক্যানসারের মতো মারণ ব্যাধির সূত্র ধরেই তার দেহের ওই অস্বাভাবিকতার বিষয়টি সামনে এল। জানা গেল, চেহারায় মেয়েলি হলেও সে ছিল অর্ধেক পুরুষ। অস্ত্রোপচার করে সেই ‘পৌরুষ’টুকু বাদ দিলেন ক্যানসার চিকিৎসকেরা। |
|
|
মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ
জ্বর-কাশিতেও ‘রেফার’,
বারান্দায় ঠাঁই |
|
রাতারাতিই ধুয়ে-মুছে
সাফ দু’টি হাসপাতাল |
ঝাড়গ্রাম হাসপাতালের
উন্নয়নে একগুচ্ছ প্রস্তাব |
|
টুকরো খবর |
|
|