|
|
|
|
নার্স নেই, ওটিতে নিয়েও
অস্ত্রোপচার হল না বধূর |
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়, রামপুরহাট: পাঁচ মাস হত্যে দেওয়ার পরে বৃহস্পতিবার অস্ত্রোপচারের দিন নির্ধারিত হয়েছিল। কিন্তু অপারেশন টেবিলে উঠিয়েও নার্সের অভাবে অস্ত্রোপচার হল না এক বধূর। রামপুরহাট মহকুমা হাসপাতালের এই ঘটনায় ক্ষোভে পড়েছেন ওই বধূর বাড়ির লোকজন। তাঁদের বক্তব্য, জমি বন্ধক দিয়ে অস্ত্রোপচারের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এত দিন বাদে ‘ডেট’ পড়লেও স্রেফ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ‘উদাসীনতায়’ অস্ত্রোপচার হল না। এই ঘটনায় আরও একবার রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবার হাল বেআব্রু হল। সাধারণ মানুষের প্রশ্ন, মহকুমা হাসপাতালেই যদি এই অবস্থা হয়, তা হলে গ্রামীণ হাসপাতাল বা ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলির কী দুর্দশা, তা সহজেই অনুমেয়। |
|
স্বাস্থ্যকেন্দ্রই শয্যাশায়ী,ডাক্তারবাবু বসেন আবাসনে |
সৌমেন দত্ত, মঙ্গলকোট: কথা ছিল, মঙ্গলকোটের ক্ষীরগ্রাম প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রকে উন্নীত করে ১৫ শয্যার একটি হাসপাতাল করা হবে। নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করে অর্থ অনুমোদনের জন্য দু’বার প্রশাসনিক স্তরে চিঠি পাঠিয়েছেন মঙ্গলকোটের ব্লক স্বাস্থ্যকর্তারা। কিন্তু অনুমোদন মেলেনি। উল্টে হাসপাতালের মূল ভবনটিকেই ‘বিপজ্জনক’ বলে ঘোষণা করেছে পূর্ত দফতর। এই অবস্থায় হাসপাতাল চলছে নার্স ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মী আবাসনে। তাও শুধু বহির্বিভাগই। |
|
|
|
নেতার মৃত্যু,
হাসপাতালে ক্ষোভ |
|
নার্সিংহোমের লাইসেন্স সাময়িক বাতিল |
|
|
|
|
|
|
|