আশ্বিনের অপেক্ষায়
কলকাতা এখনও কতটা কলকাতা? কলকাতা এখনও কতটা হাসায় তার নাগরিকদের? নাকি কাঁদায়? ভাবায়? দূরে ঠেলে দিয়েও কাছে টেনে নেয়?
তারকাদের চোখে কেমন তাঁদের ধাত্রীগৃহ? শহর ছেড়ে দূরের দেশে বসতি-গড়া একদা কলকাতা-নাগরিকরা ফিরে ফিরে কী দেখেন? এই শহর কি সত্যিই জানে সকলের ‘প্রথম সবকিছু’?
৩০০ বছরেরও বেশি এক বৃদ্ধা কলকাতার আনাচে-কানাচে এখনও ছড়িয়ে অজস্র ইমারত। কোনওটির গায়ে কালের ক্ষত। কোনওটি অতীতের মুহূর্তের মিনার।
কলকাতা মানে এখনও গঙ্গার ঘাট। কিন্তু সেই ঘাটে এখন সৌন্দর্যের গয়না। যে ঘাটের অদূরে প্রাচীন নদীতে ভেসে যায় নাম না-জানা নৌকো। তার দিকে তাকিয়ে থাকে ঝকঝকে যুগল থেকে দিন-আনা দিন-খাওয়া ভবঘুরে। আর সেই নদী তাকায় তার উপরের হাওড়া ব্রিজ বা বিদ্যাসাগর সেতুর দিকে।
ফেসবুক-টুইটার-ইন্টারনেটে সেই কলকাতাই আবার দ্রুতপায়ে এগোয় ভবিষ্যতের দিকে। তার পরণে শহুরে ডেনিম আর ট্যাঙ্ক-টপ। তার গন্তব্য কফি-হাউসের আড্ডা পেরিয়ে সিসিডি-বারিস্তা-পাঁচতারার কফিশপে। সে স্বপ্ন দেখে প্রথমে হ্যাচ-ব্যাক। তার পর কালক্রমে সেডানে সওয়ার হওয়ার।
কলকাতা এখনও কতটা কলকাতা?
জানুন, পড়ুন আনন্দবাজারের ইন্টারনেটে ‘কলeকাতা’।

একটা সময় ছিল, যখন বলা হত, বাংলা আজ যা ভাবে সারা ভারত তাই ভাবে আগামিকাল! সে দিন গিয়েছে। সভ্যতার সেই ইতিহাসে যে সমস্ত কৃতীর অবদান অনস্বীকার্য, তাঁদের জীবনগাথায় গড়া হল অতীতের তাঁরা। রাজনৈতিক আন্দোলনে জড়িয়ে পড়ায় পালিয়ে আসতে হল, ঢাকা ছেড়ে কলকাতায়। তার পর মঞ্চের পাশাপাশি একের পর এক চলচ্চিত্রে অভিনয়। তিনি হাস্যকৌতুকের নব-ঘরানার জন্মদাতা ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়। জন্মদিনের কয়েক দিন আগে তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য। সময় পাল্টায়। নজর পাল্টায়। নগর পাল্টায়। পাল্টে যাওয়া সব কিছুর মাঝেই মনে আঁকা হয়ে যায় বেশ কিছু স্থিরচিত্র। নানা রঙের আঁচড়ে ঘিরে থাকা সেই ছবিগুলো জড়িয়ে যায় জীবনের সঙ্গে। তারকাদের দৈনন্দিনতাতেও এমন ভাবে জুড়ে যায় একটা শহর, সে প্রতিবিম্বই তারাদের চোখে ছ’বছর বয়স থেকে যে শহরে যাতায়াতের শুরু, ফুটবলকে ভালবেসে সেটাই কখন নিজের শহর হয়ে উঠল। প্রিয় সেই কলকাতাকে নিয়ে কলম ধরলেন ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্য
 
মনের শহর, প্রাণের শহর... আমার শহর— কলকাতা। সেই কলকাতা নিয়ে আপনাদের মনের কথা। আপনাদের কলমে...

নানা ঋতুর নানা রঙে
তনিমা চট্ট্যোপাধ্যায়, নেদারল্যান্ডস
 
 
দিন আসে, দিন যায়, তার ফাঁকেই ইতিহাসে ঢুকে পড়ে তার চলাচলের
খবর। পুরনো দিনের শহুরে খবর দিয়ে চেনা যায় এখনকার অতি পরিচিত
শহরের অতীতটাকে, তার নাগরিক জীবনযাপন থেকে খেলাধুলো,
সংস্কৃতি বা কূটকচালি থেকে রাজনীতির হাল। পঞ্চাশ বছর
আগের কলকাতা শহরের গতিবিধি চিনতে
ফিরে দেখা
এই শহর জুড়ে নিরন্তর ঘটে চলা বিভিন্ন ঘটনার মাত্র
কয়েকটি হয়ে ওঠে সংবাদের শিরোনাম। ভাল আর মন্দ সেখানে
হাত ধরাধরি করে আসে। শেষ তিরিশ দিনে প্রকাশিত শহরের
সেরা শীর্ষ শিরোনামগুলি দিয়েই বোঝা যায় কেমন আছে এ শহর।
কলকাতার হাঁড়ির হাল বুঝতে
শিরোনামে শেষ তিরিশ
 
রোজকার চলাফেরায় চোখে পড়ে না কত কিছু! অনেক কিছুই ঢাকা পড়ে যায় ব্যস্ত সর্বস্ব জীবনের আড়ালে। তবুও তো আছে তারা ‘বহাল তবিয়তে’। সেই আপাত লুকিয়ে থাকা ঐতিহ্যের সন্ধান পাওয়া যাবে এই বিভাগে। ‘মেট্রোপলিটন’ কলকাতার এক জনপদ: বাগবাজার অঞ্চল নিয়ে এই সংখ্যার আনাচে-কানাচে
 
উত্সবের শহর কলকাতা আরও সুন্দরী হয়ে ওঠে শারোদোত্সবে। মনের মণিকোঠায় পুজোর সেই দিনগুলো কী ভাবে জায়গা করে নিয়েছে? কেমন ছিল পুজোর কলকাতা? নস্ট্যালজিয়া কী আচ্ছন্ন করে রেখেছে এখনও? না কি এই সময়ের পুজো সে জায়গা কেড়ে নিয়েছে? কলকাতার পুজো নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের লিখে পাঠান ১০০০ শব্দে, নীচের ঠিকানায়। মনোনীত লেখা প্রকাশ পাবে কলeকাতা-য়। লেখার সঙ্গে আপনার পরিচিতি ও ছবি পাঠাতে ভুলবেন না। লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর।
 
আপনার মনে শহর কলকাতা ঠিক কেমন ভাবে জড়িয়ে আছে? শৈশব থেকে কৈশোর, তার পর থেকে আজ পর্যন্ত চেতনে-মননে
মিশে যাওয়া মন্দ-ভালর সাক্ষী এই তিলোত্তমা নগরীকে নিয়ে আপনার অনুভূতির কথা এক হাজার শব্দের মধ্যে লিখে পাঠান
নীচের ঠিকানায়। সঙ্গে আপনার সংক্ষিপ্ত পরিচয়, ছবি-সহ। মনোনীত লেখা প্রকাশিত হবে এই বিভাগে।
‘কলeকাতা’
আনন্দবাজার পত্রিকা, ইন্টারনেট সংস্করণ
৬ প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিট কলকাতা ৭০০০০১
ই-মেল করু
kolekata@abp.in
 

Content on this page requires a newer version of Adobe Flash Player.

Get Adobe Flash player

 
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনও অংশ লেখা বা ছবি নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা বেআইনি
No part or content of this website may be copied or reproduced without permission.