চল্লিশ ছুঁইছুঁই ইউসুফ ইয়াকুবুই রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছেন করিম বেঞ্চারিফার।
বুধবার মুম্বই এফসি ম্যাচে খেলতে নামার ৪৮ ঘণ্টা আগে মোহন-কোচ বলে দিলেন, “ইয়াকুবু কী করবে, আগে থেকে বোঝা যায় না। ও অনেক জায়গায় খেলতে পারে। তাই ওকে নিয়ে আগে থেকে ভাবনা-চিন্তা করে রাখাও যায় না। বয়স যে বাধা নয়, প্রমাণ করছে ইয়াকুবু।”
বড় ব্যবধানে ইউনাইটেড ম্যাচ জিতেও অস্বস্তিতে করিম। বলছেন, “একটা ম্যাচ জিতে লাভ নেই। টানা দু-তিনটে ম্যাচ জিততে পারলে হয়তো লিগ টেবিলে ভাল জায়গায় পৌঁছব।’’ সোমবার সকালে পৌনে তিন ঘণ্টা অনুশীলন করান মোহন কোচ। ওডাফার সঙ্গে আলাদা করে আলোচনা করেন। অনুশীলন দেখে মনে হল, ইউনাইটেড ম্যাচের টিমই রেখে দেবেন।
ক্রিস্টোফার-ওডাফা যুগলবন্দি প্রথম ম্যাচে হিট করলেও সতর্ক করিম আগলে রাখছেন দুই বিদেশিকে, “প্রথম ম্যাচে ওরা সফল ঠিকই। তবে এই সাফল্য ধরে রাখতে হবে পরের ম্যাচগুলোতেও।’’ আর ক্রিস্টোফার বলছেন, “ওডাফার সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে না। পরের ম্যাচগুলোতেও সফল হতে চাই।”
এ দিকে, মাত্র একটা ম্যাচ জেতার পরই কর্তারা আবার পুরনো অবস্থায়। ফুটবল সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কর্মসমিতির বৈঠক ডাকা হয়েছিল সোমবার। সেখানে টিমের ভাল-মন্দ নিয়ে কথা হল না। তবে ডার্বি ম্যাচে হারের পর কর্মসমিতির এক সদস্যের মন্তব্যকে ভুল প্রমাণ করতেই বেশি সময় চলে যায়। তাঁকে দেখান হয় ওডাফার এম আর আই রিপোর্ট। তাঁকে হঠাৎ কেন এত গুরুত্ব বোঝা যায়নি। সদস্যদের জানিয়ে দেওয়া হয়, আই এম জি-র চুক্তিবদ্ধ ফুটবলারদের নেওয়া হবে না। |