|
|
|
|
|
|
|
পুস্তক পরিচয় ২... |
|
মান্টো: ফিরে দেখা |
পঞ্জাবের লুধিয়ানা জেলার সাম্ব্রালা গ্রামে ১৯১২-র ১১ মে সাদাত হাসান মান্টোর জন্ম। জওহরলাল নেহরুকে চিঠি লিখে মান্টো জানিয়েছিলেন ‘আমাদের দুজনের একটি বিষয়ে মিল আছে, তা হল, আপনি কাশ্মীরি আমিও কাশ্মীরি... ।’ অথচ প্রায় নিঃশব্দে চলে গেল তাঁর জন্মশতবর্ষ। এই উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ছোটগল্পকার। নিরন্ন বেঘর আক্রান্ত মানুষ কেবলই তাঁর গল্পে। শুভাপ্রসন্নের প্রচ্ছদ-সহ ‘সাদাত হাসান মান্টো সংখ্যা’ প্রকাশ করল দিবারাত্রির কাব্য (সম্পা: আফিফ ফুয়াদ)। তাঁকে নিয়ে সমকাল-উত্তরকালের মূল্যায়ন, তাঁর জীবন ও গ্রন্থপঞ্জি, চিঠিপত্র, নিজেকে নিয়ে পর্যবেক্ষণ, আর তাঁর ছোটগল্পের অনুবাদ— দায়িত্বপালনকারী সংখ্যা। ১৯৫৫-র ১৮ জানুয়ারি মারা যান মান্টো, লিখেছিলেন ‘আমি যেখানে জন্মেছি সে ভূমি এখন ভারতবর্ষের মধ্যে। আমার মায়ের কবর সেখানে। আমার বাবার কবরও সেখানে।’ আজ যদি মান্টো বেঁচে থাকতেন, ‘এ সময়ের ভারতবর্ষ নিয়ে কী লিখতেন খুব ভাবতে ইচ্ছা করে।’ সম্পাদকের শেষ মন্তব্য। |
|
|
|
|
|