শিয়ালদহে বাজারগুলিই রান্নাঘর |
|
আর্যভট্ট খান: কয়েকশো ফুট দূরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ভস্ম হয়ে গিয়েছে সূর্য সেন মার্কেট, মারা গিয়েছেন ১৯ জন। ২৪ ঘণ্টা পরে বৃহস্পতিবার সেই শিয়ালদহের বাজারে ঘুরে দেখা গেল, রোজের মতোই সেখানে আগুন জ্বালিয়ে রান্না করছেন দোকানিরা। ছোট্ট ঘুপচি রান্নাঘরে ডাঁই করে রাখা গ্যাস সিলিন্ডার। বাজারের বারন্দায় বিপজ্জনক ভাবে ঝুলে থাকা বৈদ্যুতিক তার সরিয়েই যাতায়াত করছেন সাধারণ মানুষ। |
|
ছিল গুদাম, হয়েছে শোয়ার ঘর |
শান্তনু ঘোষ: পোড়া বাজারের গেটের উল্টো দিকের রাস্তায় বসেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দা বিশ্বজিৎ সাহা। আক্ষেপ করছিলেন, ‘‘চেষ্টা করেও মা মেজেনাইন ফ্লোর থেকে নামতে পারল না। আমিও ঢুকতে পারলাম না।’’ বুধবার ভোরে শিয়ালদহের সূর্য সেন মার্কেটে আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয়েছে বিশ্বজিৎবাবুর মা, আশি বছরের জ্যোৎস্না সাহার। রোজের মতো এ দিনও তিনি ওই মেজেনাইন ফ্লোরের একটি ছোট ঘরে ঘুমোতে গিয়েছিলেন। |
|
|
বাজারে অগ্নিরোধে ঘড়িবাবু হয়ে
রক্ষী জাগবেন সারা রাত |
নিজস্ব সংবাদদাতা: খুড়োর কলের কথা শুনেছিল বাঙালি। এ বার শুনল ঘড়ির কলের কথা। সৌজন্য, কলকাতা পুরসভা। পুর-বাজারে অগ্নি-নিরাপত্তা মজবুত করতে আস্তিন থেকে মোক্ষম ঘড়ি-অস্ত্র বার করছেন পুর-কর্তৃপক্ষ। ঠিক হয়েছে, বাজারের দেওয়ালে-দেওয়ালে বসবে নানান দেওয়াল ঘড়ি। সময় দেখতে নয়, দম দেওয়ার জন্য। এক বার দম দিলে কোনওটা চলবে পাঁচ মিনিট, কারও মেয়াদ সাত মিনিট, কারও বা দশ মিনিট। |
|
|
এখনও বেঘর
১৫০ পরিবার |
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|