|
|
|
|
রক্ষণাবেক্ষণে উদাসীনতায় কমছে জলাশয় |
|
অনুপরতন মোহান্ত, বালুরঘাট ও অরিন্দম সাহা, কোচবিহার: দক্ষিণ দিনাজপুরে প্রাচীন আমলের ঐতিহ্যবাহী দিঘি গুলি সংস্কারের অভাবে মজে যেতে বসেছে। তপন ব্লকে তপনদিঘি, গঙ্গারামপুরে কালদিঘি ও ধলদিঘি, বংশীহারীতে মালিয়ানদিঘি, আলতা দিঘি, জোড় দিঘি, ধুমসাদিঘির, হরিরামপুরে বামনাদিঘির মতো অন্তত ১০টি দিঘি সরকারি অবহেলায় বেহাল হয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ। অথচ দিঘি ঘিরে পর্যটন ক্ষেত্র এবং মাছ চাষের ব্যাপক সম্ভাবনার কথা চিন্তা করে বেশ কয়েক বছর আগে জেলা প্রশাসন থেকে রাজ্যের পর্যটন দফতরে প্রস্তাব পাঠানো হলেও কাজের কাজ হয়নি। পাশাপাশি, দিঘির শহর বলে পরিচিত কোচবিহারেই জলাশয় বিপন্ন। |
|
জলাভূমি বাঁচাতে বাধা অসাধু চক্র, অসচেতনতা |
বরুণ দে, মেদিনীপুর: সর্বত্রই জলস্তর কমছে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বাড়ছে বিপদ। সে কথা বুঝেই রাজ্যের নতুন সরকার ‘জল ধরো, জল ভরো’ নীতিতে জোর দিয়েছে। কিন্তু গোড়াতেই থেকে গিয়েছে গলদ। জল সংরক্ষণ নিয়ে সচেতনতা বাড়েনি। বিধিনিষেধ উড়িয়ে দিব্যি চলছে পুকুর ভরাট করে ঘরবাড়ি তৈরির কাজ। উঠছে বহুতল। আইন বলছে, পুকুরের জায়গায় বাড়ি তৈরির অনুমতি মেলে না। যদি দিনের পর দিন আবর্জনা জমে পুকুর মজে যায়, তাহলেও অনুমতি মেলে না। অনুমতি পেতে হলে অন্যত্র সমপরিমাণ জলাভূমির ব্যবস্থা করতে হয়। |
|
|
হস্তিশাবকের গুঁতোয় যুবক মৃত নয়াগ্রামে |
|
টুকরো খবর |
চিত্র সংবাদ |
|
|
|
|
|
|
|