|
|
|
|
নিয়মিত তথ্য দেয় না
অধিকাংশ হাসপাতাল |
পারিজাত বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা: নির্দেশ দিয়েছিলেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই নির্দেশের যাতে যথাযথ পালন হয়, তা নিশ্চিত করতে প্রতিটি সরকারি হাসপাতালে বার্তা পাঠিয়েছিলেন পূর্ববর্তী স্বাস্থ্যসচিব তথা বর্তমানে রাজ্যের মুখ্যসচিব সঞ্জয় মিত্র। তা -ও যে শেষ পর্যন্ত হাসপাতালের ‘আউটডোর ট্র্যাকিং সিস্টেম’-এ ফাঁকিবাজি ঠেকানো যায়নি, তা স্বীকার করছেন স্বাস্থ্যকর্তারাই। গত সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের সরকারি রিপোর্টেই দেখা যাচ্ছে, কলকাতার অধিকাংশ সরকারি হাসপাতাল স্বাস্থ্য ভবনে আউটডোর সংক্রান্ত বাধ্যতামূলক রিপোর্ট পাঠায়নি। |
|
জয়তী রাহা, কলকাতা: শিলান্যাসের পরে কেটে গিয়েছে ১৫ মাস। এখনও একটি ইটও গাঁথা হয়নি। কলকাতা পুলিশ হাসপাতালে যে ট্রমা সেন্টার চালু করার কথা ঘোষণা করেছিলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তার কাজ শুরুই হয়নি। কবে শুরু হতে পারে, তারও কোনও জবাব নেই পুলিশকর্তাদের কাছেও। ফলে দুর্ঘটনায় গুরুতর আহতদের জীবনদায়ী চিকিৎসার যে আশ্বাস সরকারি তরফে মিলেছিল, আপাতত তা অনিশ্চিত। |
ট্রমা সেন্টারের কাজ
থমকে শিলান্যাসেই |
|
রোগী কি ফেরানো যায়, তাই দেখছেন ফার্মাসিস্ট |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, হুড়া: স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসকের চেম্বার ফাঁকা। ফার্মাসিস্টের টেবিল ঘিরে ছোট্ট জটলা গ্রামবাসীদের। অনেকেরই তর সইছে না। দাবি উঠছে, তাড়াতাড়ি দেখুন। ফার্মাসিস্ট খবরের কাগজে ট্যাবলেট মুড়তে মুড়তে বলছেন, “আমি একা মানুষ। ওষুধ দিতে হচ্ছে, আবার রোগীও দেখতে হচ্ছে। একটু ধৈর্য ধরুন, এখনই দেখে দিচ্ছি!” বৃহস্পতিবার এই ছবিই দেখা গেল হুড়া ব্লকের খৈরি প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্রে গিয়ে। তবে, বৃহস্পতিবার বলে নয়, চিকিৎসক না থাকায় অনেক দিন ধরেই রোগী দেখতে হচ্ছে ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ফার্মাসিস্টকে! |
|
ধর্মঘটে পরিষেবা শিকেয়,
অভিযোগ হাসপাতালের |
স্বাস্থ্য পরিষেবায়
ক্ষোভ চন্দ্রপাড়ায় |
|
টুকরো খবর |
|
|
|
|
|
|
|