দুর্ভোগের দ্বিতীয় দিনে সঙ্গী ভাড়ার ‘জুলুম’ নিজস্ব সংবাদদাতা: ভোগান্তির চেনা ছবিটা বহাল রইল দ্বিতীয় দিনেও। বেসরকারি বাস না মেলায় মঙ্গলবারও স্কুল-কলেজ-অফিসে পৌঁছতে হিমশিম খেলেন শহর ও লাগোয়া এলাকার মানুষ। অভিযোগ, রাজ্য পরিবহণ দফতর সোমবারের তুলনায় সরকারি বাস কিছু বেশি চালালেও প্রয়োজনের তুলনায় তা ছিল সামান্যই। পরিবহণ মন্ত্রী মদন মিত্র অবশ্য এই অভিযোগ মানতে চাননি। এ দিন সকালে গড়িয়া, নোনাপুকুর, পার্ক সার্কাস প্রভৃতি সরকারি ডিপোয় যান তিনি। সিএসটিসি-র কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেন। ত্রিফলা-জবাবে পারিষদের নাম জড়ালেন ডিজি নিজস্ব সংবাদদাতা: সংশ্লিষ্ট মেয়র পারিষদের সম্মতিতেই নিয়ম ভেঙে ত্রিফলা আলো লাগানোর বরাত দেওয়া হয়েছিল বলে পুর-কমিশনারকে শো-কজের জবাবে জানালেন কলকাতা পুরসভার ডিজি (আলো) গৌতম পট্টনায়ক। আত্মপক্ষ সমর্থনে তাঁর বক্তব্য: মেয়র পারিষদ (আলো) মনজার ইকবালের অনুমতির ভিত্তিতেই বরাত দেওয়ার কাজ টেন্ডার মেনে করা হয়নি। ত্রিফলা আলোর বরাত ঘিরে নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠায় মেয়র পরিষদ বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক গৌতমবাবুকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছিল গত সপ্তাহে। ওই বৈঠকে মেয়র পারিষদ (আলো) মনজার ইকবালও উপস্থিত ছিলেন। জেলে পাঠাতে পারতাম, বাবা-মাকে ভর্ৎসনা কোর্টের নিজস্ব সংবাদদাতা: সম্পত্তি-বিবাদ বা সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে বৃদ্ধ বাবা-মায়ের মামলায় এত দিন প্রায় সব ক্ষেত্রেই ছেলে-বৌমাকে তিরস্কার করেছে আদালত। এ বার উচ্চ আদালতের তর্জনী ঘুরে গেল মা-বাবার দিকেই। নিছক ভর্ৎসনাই নয়। নিজের সন্তানকে বাড়ি থেকে বার করে দেওয়ার জন্য মিথ্যা অভিযোগ আনায় বাবা-মাকে যে জেলেও পাঠানো যেত, ভরা আদালতে তা জানিয়ে দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি। শেষ পর্যন্ত আদালত নির্দেশ দেয়, বয়োজ্যেষ্ঠ হিসেবে মা-বাবাকেই সব মানিয়ে নিতে হবে এবং ঘর করতে হবে ছেলে-বৌমাকে নিয়ে। বিশ্বকর্মা বিসর্জনে বাবুঘাটের পথে। মঙ্গলবার রাজীব বসুর তোলা ছবি।