|
|
|
|
পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর |
এসএফআই সম্মেলনে
নজিরবিহীন ‘ই-ক্ষোভ’ |
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: এসএফআইয়ের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সম্মেলনে একাংশ কর্মী-সমর্থকের ক্ষোভ এ বার সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে। জেলার ‘ক্ষমতাসীন’ সিপিএম নেতৃত্বের সমালোচনা করে নানা মন্তব্য রয়েছে সেখানে। কেউ লিখেছেন, ‘পার্টিতে এখন গণতন্ত্রের বদলে স্বৈরতন্ত্রের ক্ষমতা অধিকার করেছে। ইতিহাস বলে, এর পরিণতি ভয়ঙ্কর।’ আর এক সমর্থকের বক্তব্য, ‘গণ-সংগঠনে স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকার দিতে হবে। কাজের নিরিখে নেতৃত্বের পদোন্নতি করতে হবে।’ |
|
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: কৃষিকাজে যুক্ত মহিলাদের স্বনির্ভর করতে রয়েছে কেন্দ্রীয় প্রকল্প ‘মহিলা কিষাণ স্ব-শক্তিকরণ পরিযোজনা’। পশ্চিম মেদিনীপুরে প্রকল্প রূপায়ণের গোড়াতেই ধাক্কা খেল প্রশাসন। কারণ, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার মাধ্যমে প্রকল্প রূপায়ণের কথা বলা রয়েছে। কিন্তু এ জন্য আবেদন জানিয়েছে মাত্র একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। এই পরিস্থিতিতে কী ভাবে প্রকল্প রূপায়িত হবে তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। জেলা গ্রামোন্নয়ন দফতরের প্রোজেক্ট ডিরেক্টর শান্তনু দাস অবশ্য বলেন, “এই প্রকল্প চালু হলে কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত মহিলারা খুবই উপকৃত হবেন। তাই প্রকল্প বাস্তবায়িত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।” |
আবেদনে সাড়া
নেই, শুরুতে ধাক্কা |
|
টুকরো খবর |
|
মেদিনীপুর ও খড়্গপুর |
ভূমিক্ষয়-রোধে গবেষণা বন্ধ, ফল চাষ করেই অস্তিত্ব-রক্ষা
নিজস্ব সংবাদদাতা, মেদিনীপুর: ভূমিক্ষয় রোধে গবেষণা-কেন্দ্র চালু হয়েছিল মেদিনীপুর শহরঘেঁষা আবাসে।
রাজ্যের একমাত্র ‘সয়েল কনজারভেশন অ্যান্ড রিসার্চ স্টেশন’ বলে কথা। ১৯৬৩-তে তৈরি সেই গবেষণা-কেন্দ্রটিই
ধুঁকছে। গবেষণা শিকেয় উঠেছে। সামান্য কিছু ফল চাষ করে কোনও রকমে অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে এই কেন্দ্র। |
|
টুকরো খবর |
|
চিত্র সংবাদ |
|
|
|
|
|
|
|